ঢাকা: প্রায় আড়াই লাখের মতো মানুষ হত্যা করা হয়েছে ইউনূসের শুধু ১৩ মাসের এই নারকীয় দুঃশাসনের সময়ে। সংখ্যাটা এর বেশিও হতে পারে।

কোনো ধরনের আইনী পদক্ষেপ না নিয়ে ইউনূস ও তার দোসররা অপরাধীদের পক্ষে অপকর্ম করে যাচ্ছে।

দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় দুই দিনে একের পর এক সিরিয়াল হত্যা সংঘটিত হয়েছে।

বিভিন্ন ঘটনায় হত্যা করা হয়েছে নারী-পুরুষ মিলিয়ে অন্তত ১২ জনকে। এ ঘটনায় স্থানীয় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

কুমিল্লা নিজ বাসায় পড়ে ছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার এবং তাঁর মা তাহমিন বেগমের মৃতদেহ। সুমাইয়া লোক প্রশাসন বিভাগের ১৬তম আবর্তনের শিক্ষার্থী ছিলেন।

বগুড়া পেট্রলপাম্প কর্মকর্তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে।

ভোলা ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আমিনুল ইসলাম হক নোমানীকে ঘরে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাটি সদর উপজেলার চরনোয়াবাদ এলাকায় ঘটে।

জামালপুর মেলান্দহ উপজেলায় চোর সন্দেহে রিপন মিয়া (৪০) নামে এক যুবককে গাছে বেঁধে রাতভর পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরদিন সকালে পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে।

পুলিশ তো আছে এখন কেবল লাশ উদ্ধার করার জন্য। ঘটনার উত্তেজনা থামানোর জন্য নয়।

এইরকম আরো ঘটনা ঘটেছে, ঘটছে।

মানুষ মানুষকে পশুর মতো হত্যা করছে, নৃশংসতার কোন সীমা নেই! মানুষ মানুষকে এই নৃশংস ভাবে হত্যা করার সাহস পায় কিভাবে?

এটার ব্যর্থতা একমাত্র এদেশের আইন ব্যবস্থার। ইউনূস একটা জঙ্গী।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *