ঢাকা: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভেটা গণনায় হযবরল অবস্থা।

জাকসু নির্বাচন বয়কট করেছে খোদ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই।

ইউনূসের অবৈধ সরকার ডাকসু, জাকসুর মত চুরির নির্বাচনী মডেলকে জাতীয় নির্বাচনের আদর্শ ঘোষণা করেছে, অন্যদিকে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব যাদের উপর ছিলো সেই শিক্ষকরাই নির্বাচন বয়কট করেছে।

জামায়াতি প্রোভিসির স্বেচ্ছাচারিতা আর ভোট কেন্দ্রে চরম অব্যবস্থাপনা দেখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

নির্বাচনের নামে চুরি, ভোট জ্বালিয়াতি করে গণতন্ত্র বিলুপ্ত করার মিশনে নেমেছে জামায়াত।

মনে হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন হয়েছে জাকসু। ভোট গণনায় চরম অব্যবস্থাপনা। আজ তিন দিন। ভোট গণনা চলছে তো চলছেই খোদার নামে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণে অব্যবস্থাপনা ছিল। তারপর ভোট গণনার ক্ষেত্রেও চরম অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে।

এদিকে, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার পরে সংবাদ সম্মেলন করে পদত্যাগ করেন নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার। তিনি ভয়েই পদত্যাগ করেছেন।

এছাড়াও ভোট গ্রহণের দিন বৃহস্পতিবার বিকেলে তিনজন শিক্ষক দায়িত্ব থেকে সরে যান।

এখনো ভোট গণনা চলছেই। তিনদিন চলছে— কবে ফলাফল হবে—? এত নাটক না করে শিবিরকে জয়ী দেখিয়ে দিলেই হয়।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *