ঢাকা: নেত্রকোনায় দুর্গাপূজার মণ্ডপে প্রতিমা ভাঙচুর, এমন আরো ভাঙচুর শুরু হয়ে গেছে। তবে সরকার এর দায়ভার নেবে না কারণ সনাতনীরা যে এই দেশের নাগরিক, তাদের যে অধিকার আছে এই ভূমিতে, সেটা স্বীকার করে না জঙ্গী সরকার।
এর আগেও হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছে, এখনো হচ্ছে। পার্থক্য তেমন কিছু নেই। আগেও সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ লাগানো ব্যক্তিকে পাগল বলে চালানো হয়েছে, এখনো তাই হচ্ছে।
অপরাধী এখন ঘরের চারদিকে ঘুরে বেড়ায়, ইউনূসের চারপাশে তাদের বসবাস, নাহ কেউ ধরা পড়ে না। সবাই ভালো।
প্রতিমা ভাঙচুর মানে এটি শুধু একটি ধর্মীয় প্রতীকের উপর হামলা নয়, বরং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা, ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং বাংলাদেশের সংবিধানের মূল চেতনাকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা।
এর মধ্যেই আবার জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম বললেন, পূজা উদযাপনে থ্রেট দেখছেন না। অবশ্য থ্রেট দেখা বা না দেখা তাদের কাছে সমান। সন্ত্রাসী, জঙ্গীদের তো আর হাতে হাতকড়া পড়বে না। তারা এখন দুধকলা খাচ্ছে ইউনূসের কোলে বসে।
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে মতবিনিময় সভা করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) জেলা পুলিশ লাইনসে এই সভার আয়োজন করা হয়।
জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম সানতুর সভাপতিত্বে এতে জেলা ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা ছাড়াও জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সার্কেল অফিসার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম সানতু বলেন, দুর্গাপূজা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ঐতিহ্যের অনন্য প্রতীক।
পূজা উদযাপন শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদভাবে সম্পন্ন করতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
তিনি পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন এবং সবার সহযোগিতায় এবারের দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
সভায় পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও আলোর ব্যবস্থা এবং যানবাহন পার্কিং নিয়ন্ত্রণসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। এসময় পুলিশ সুপার ১৭ দফা নির্দেশনা প্রদান করেন।