ঢাকা: রাজাকাররা খেয়ে ফেলেছে সারা দেশ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে বাণিজ্য সচিব নিয়োগে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

এরা অর্থ পাচার, চাঁদাবাজি, মোদ্দা কথা অর্থ ছাড়া কিছু বোঝে না। জুলাই হচ্ছে একটা ব্যবসা। ব্যবসার লাভ উঠাচ্ছে দেশ বিক্রি করে। দুই দিনের টোকাই হয়ে গেছে কোটিপতি।

অভিযোগ অনুযায়ী, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তথ্য পাচার মামলার ৬ নম্বর আসামি- মো. মাহবুবুর রহমানকে বাণিজ্য সচিব পদে পদোন্নতি দিতে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেন হয়েছে।

ফৌজদারি মামলার আসামি হওয়া সত্ত্বেও তাঁকে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে নিয়োগ দেওয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

জনপ্রশাসন নীতি অনুযায়ী, কোনো সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা থাকলে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করার নিয়ম রয়েছে।

কিন্তু এক্ষেত্রে সেই আইনের পুরোপুরি লঙ্ঘন করে মাহবুবুর রহমানকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এমন দুই নম্বরি কাজ কারা করে?

উল্লেখযোগ্য যে, জুলাই দাঙ্গার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একজন উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং সচেতন মহলে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে।

মূলত এরা কতটা অসৎ, সেটাই বারেবারে প্রমাণিত হয়েছে।

এরা নাকি দুর্নীতির বিরুদ্ধে!?

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *