ঢাকা: অবৈধ ইউনূস প্রশাসনকে ‘সরকার’ বলেই গণ্য করছে না দেশের জনগণ।
বাংলাদেশের শান্তি-সমৃদ্ধি বিনষ্টে মরণ কামড় বসিয়েছে ইউনূস গংয়ের কালো শক্তি।
এই সরকার অবৈধ-অসাংবিধানিক, তার উপর ক্ষমতা নিয়েই এরা দুর্নীতি-লুটপাট, ধর্ষণ ও মব-সন্ত্রাস করে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি কায়েম করেছে।
আওয়ামী লীগ ছাড়া এই নির্বাচন মেনে নেবে না জনগণ, বলছে মানুষ।
এদিকে, রাজাকার, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত চিৎকার করছে, দেশের মানুষ আওয়ামী স্টাইলে আর কোনো নির্বাচন হতে দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বগুড়ার টিটু মিলনায়তনে শহর জামায়াতের ষান্মাসিক রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসে এখন একটি দলের পকেটে ঢোকার চেষ্টা করছে। তারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার এবং সংবিধানের মৌলিক সংষ্কার না করেই যেনতেনভাবে একটি নির্বাচন দেয়ার চেষ্টা করছে।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন চাই। তার আগে অবশ্যই জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিয়ে সেই সনদের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার জুডিশিয়াল কিলিংয়ের মাধ্যমে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যা করেছে।
এই হত্যার সঙ্গে জড়িত বিচারক, আইনজীবী, সাক্ষীসহ সবাইকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। প্রশাসনের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা ফ্যাসিবাদের দোসরদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে।’