ঢাকা: এনসিপি দলটাই হয়েছে ধ্বংসের খাতিরে। দেশের ধ্বংস রচনা করেই তো এদের সৃষ্টিটা হয়েছে। এমন তো নয় যে আগে ভালো ছিলো, পরে খারাপ হয়েছে।
টোকাই এনসিপি ডুবছে। জুলাই যোদ্ধা নামের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম স্মরক ৩২ নম্বর বাড়িটি গুড়িয়ে দিয়েছে, তাদের এই পরিণতিই হবে।
বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা এত সহজ? লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তে কেনা এই বাংলা, মুক্তিযুদ্ধের রক্ত এখনো বইছে দেশে।
পচা ডিমের ট্রেলার দেখেই এরা আতঙ্কে জড়সড়। অথচ সমন্বয়ক নামে গোটা দেশটাকেই এরা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে খাক করেছে। জোর করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে শেখ হাসিনাকে।
ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় এদের যদি এই পরিণতি হয়, কয়েক মাস পর ক্ষমতা থেকে নামার পর এরা বিদেশে পালাবে কোন ভরসায়? পালিয়ে বিদেশে চলে গেলে সারাজীবন গুপ্ত জীবন কাটাতে হবে!
নিজেদের পরিণতির কথা চিন্তা করে হলেও মানুষ তার কর্ম ভালো করে!
এমন অবস্থা এনসিপির সমাবেশ থেকেই জয় বাংলা স্লোগান উঠছে। জয় বাংলা শিরায় শিরায়। মব করে জয় বাংলা সরানো যায় না।
রাজনৈতিক ত্যাড়ামি করে কিংস পার্টি টিকে থাকতে চায়!
মুহাম্মদ ইউনুসের কান্ডটাই ভাবুন না? অথচ এই ঘটনার পরও ইউনূসের কড়া সমালোচনা করতে শোনা গেলো না এদের!?
ইউনূস নিজে ভিআইপি নিরাপত্তা নিয়ে সরে পড়লেন জামাতের নায়েবে আমিরকে নিয়ে। ফখরুলের মত সিনিয়র নেতাদের এভাবে ফেলে রেখে গেলেন।
এনসিপির ডা. জারাকে সুযোগ পেয়েও আওয়ামী লীগ কর্মীরা বলেছে, আপাকে যেতে দে, তারে কেউ কিছু করিস না…। আওয়ামী লীগের সেই সম্মান আছে।
অথচ এই জারা ও তার সঙ্গীরা গণভবনে নারীর অন্তর্বাস নিয়ে উল্লাস করেছে।
আওয়ামী লীগের মুখোমুখি করার ক্ষমতা এখন আর মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের নেই। নিউইয়র্কে পারেনি, বাংলাদেশে প্রতিবাদ করছে।
নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও তাসনিম জারাসহ নেতাদের ওপর হেনস্তার প্রতিবাদে আজ ২৩ সেপ্টেম্বর শাহবাগে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপির নেতাকর্মীরা।
জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচিতে নেতারা অভিযোগ করেন, নিউইয়র্কে আওয়ামী লীগপন্থী লোকজন আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপ করেছে। তারা ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দায়ীদের শাস্তির দাবি করেন।