ঢাকা: সব ইন্ডাস্ট্রিগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার শ্রমিক বেকার। এখন নাসা গ্রুপ, আর কত?
৫ আগস্টের পর কারখানাগুলোতে শকুনের চোখ পড়েছে।
সরকার খেলছে একের পর এক ফ্যাক্টরি বন্ধ করে। এতোগুলি লোক কোথায় যাবে? কি করবে তারা?
বাংলাদেশ এতো পরিমাণে কারখানা বন্ধ হয়েছে যা চিন্তা করা যায় না। সমৃদ্ধশালী দেশটা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। হাজার হাজার মানুষ বেকার হয়ে গেছে।
এইবার নাসা গ্রুপের ১৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা। সাভারের আশুলিয়ায় নাসা গ্রুপের ১৬টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
এই নিয়ে শ্রমিকরা বকেয়া বেতন পরিশোধ ও কারখানা পুনরায় চালুর দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা বাইপাইল- আব্দুল্লাহপুর মহাসড়ক অবরোধ করে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ রাখেন।
আর ইউনূসের অবৈধ পুলিশ তো আছেই কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপের জন্যে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
মূলত দেশের মেরুদণ্ডটা গুড়ো করে দিয়েছেন ইউনূস।
নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম মজুমদার আওয়ামী ঘনিষ্ঠ জন হিসেবে পরিচিত ছিলেন তাই ৫ আগস্টের পরে গা ঢাকা দেন, পরে ১ বছর আগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বর্তমানে উনি জেলে।
অথচ হাজারো সন্ত্রাসীরা বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে এ কেমন বিচার? রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় এইভাবে শ্রমিকদের বেকার করে দিচ্ছেন মহাজন।
শ্রমিকের জীবিকা আর দেশের অর্থনীতি আজ বন্ধের পথে।