ঢাকা: মহাজন ইউনূসের বিশ্বের বেকারত্বের চিন্তা করেন, বেকারত্ব নিয়ে ঢপ দিচ্ছেন, এদিকে তাঁর দখলে নেয়া বাংলাদেশের অবস্থা কী?
এক বছরে কারখানাগুলোতে শকুনের নজর পড়েছে, একে একে কারখানা বন্ধ হচ্ছে, বেকার হয়ে গেছে লক্ষ লক্ষ শ্রমিক।
জিনিসপত্রের দাম তো আকাশছোঁয়া। দখলদার ইউনূসের অপশাসনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছে জনগণ। ভাতের হোটেলের একজন ব্যবসায়ী চোখে আঙুল দিয়ে দেখাচ্ছে কত বড় স্বৈরাচার আজ ক্ষমতার দখলদার।
জনগণকে দুর্ভোগে ফেলে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা করা ছাড়া দেশের মানুষের কল্যাণে ইউনূসের অবদান শূন্য৷
সারাদেশে দ্রব্যমূল্যের অসহনীয় উত্থানে মানুষের জীবন নাজেহাল। চাল, ডাল, তেল সবকিছুর দাম অস্বাভাবিক হারে ক্রমেই বাড়াচ্ছে ইউনূসের অবৈধ সরকার।
ইলিশ ৬০০ থেকে ৭০০ ভেতরে দাম ছিলো তা আজ ২৪০০ টাকা কেজিতে সোনার হরিণ। রাজাকারদের প্রধান ইউনূস পাকিস্তানের সাথে আঁতাত করে চড়া দামে পেঁয়াজ ক্রয় করছে কিন্তু এসব মানুষ মুখেও তুলতে চাচ্ছে না।
তা এইগুলো নিয়ে একটু বিদেশে বলতেন ইউনূস!
বিদেশে গেলে তিনি স্মার্ট হয়ে যান। ফড়ফড় করে মুখ চলে। তখন বিশ্বের কথা ভাবা শুরু করেন।
যুব বেকারত্ব বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে ‘ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম অব অ্যাকশন ফর ইয়ুথ’-এর ৩০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি উচ্চপর্যায়ের সভায় যোগ দেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমার বয়স ৮৫। তাই আন্তঃপ্রজন্ম সহযোগিতার গুরুত্ব আমি গভীরভাবে অনুভব করি। গত বছর বাংলাদেশে আমরা দেখেছি তরুণদের অসাধারণ শক্তি।
তারা সাহসিকতার সঙ্গে বছরের পর বছর ধরে চলা স্বৈরতন্ত্রের অবসান ঘটিয়েছে, দেশের পথ নতুনভাবে নির্ধারণ করেছে এবং সংস্কার ও গণতান্ত্রিক রূপান্তর চালাতে আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে।’
তিনি উল্লেখ করেন, তরুণরা বিশ্বের পরিবর্তনের প্রধান চালিকাশক্তি হলেও সবচেয়ে আগে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় বৈষম্য, সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন, প্রোটেকশনিজম ও ডিজিটাল বিভাজনে। সবচেয়ে গুরুতর সমস্যা হলো বেকারত্ব। তরুণদের বেকারত্বের হার প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় চার গুণ বেশি, বিশেষ করে স্বল্প আয়ের দেশগুলোতে।
বাংলাদেশে তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে জাতীয় যুব উদ্যোক্তা নীতি গ্রহণের কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এর মাধ্যমে তরুণরা অর্থায়ন, দক্ষতা ও বাজারে প্রবেশাধিকার পাচ্ছে। ফলে তারা চাকরি খোঁজার পরিবর্তে চাকরি তৈরি করছে।