কুমিল্লা: দমন পীড়ন চালিয়েও তো ঠেকাতে পারছে না আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনকে! আসলে মাটিল দলকে দুমড়ে ফেলা এত সহজ নয়।
সারাদেশে চলছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকারের নির্বিচার গণগ্রেফতার।
কোনো মামলা ছাড়াই অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করছে অবৈধ সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সারাদেশে এভাবেই চলছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপর দখলদার বাহিনীর অপশাসন। এই অপশাসনের শেষ কোথায়?
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ উক্ত গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও জোড়ালো প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানাচ্ছে।
এমনকি ছাত্রলীগ মিছিল করলে ওসিকে প্রত্যাহারের হুমকি দেয়া হয়েছে।
প্রত্যাহার আর বদলি করে করে পুলিশ বাহিনী তো অন্তঃসারশূন্য হয়ে যাবে! এরপর কি করবেন মহাজন?
কুমিল্লায় সড়ক-মহাসড়কে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের মিছিল ঠেকাতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে জেলা পুলিশ।
সড়ক-মহাসড়কসংলগ্ন থানার পুলিশ সদস্যরা এখন নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন। হাস্যকর সব দেখা যায় এই বাংলাদেশে!
প্রধান উপদেষ্টা ও সমন্বয়ক উপদেষ্টারা তাদের কাজ কি? বসে বসে রাষ্ট্রীয় বেতন নিচ্ছেন।
সাধারণ মানুষ দুর্ভোগে আছেন, সকল সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অথচ একটা নির্বাচিত সরকার দিতে পারলো না এখনো জঙ্গী বাহিনী। এখন ওসি প্রত্যাহারের হুমকি দেয় এরা!?
কুমিল্লায় সড়ক-মহাসড়কে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের মিছিল ঠেকাতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে জেলা পুলিশ।
সদর দক্ষিণ থানার ওসি মোহাম্মদ সেলিম তো আতঙ্কিত। বলেন, মহাসড়কে ছাত্রলীগের অপতৎপরতা নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছি। তাদের ঝটিকা মিছিল, নাশকতা ঠেকাতে না পারলে ওসি পদ থেকে প্রত্যাহার হতে হবে। তাই দিন-রাত মহাসড়কে প্রচুর সময় দিচ্ছি।