ঢাকা: যতই প্রশাসনিক ব্যবস্থা, সিসি টিভি ক্যামেরা লাগাক না কেন সরকার, এই উপদেষ্টাদের বিশ্বাস করতে পারছে না জনগণ। বিশেষ করে সনাতনী মানুষ তো নয়ই।
ইতিমধ্যে পুজোর শুভেচ্ছা জানানো শুরু হয়েছে মূর্তি ভাঙা দিয়ে। বিভিন্ন জায়গায় ধর্মীয় মুসলমান উগ্রবাদীরা প্রতিমা ভাঙচুর করেছে।
সিসি ক্যামেরা পর্যন্ত নিয়ে গেছে জঙ্গীরা। এদিকে প্রশাসন বলছে, হাওয়ায় ভেঙেছে প্রতিমা।
হিন্দুরা তো কোনো ক্ষতি করেনি কারো, তাহলে হিন্দুদের ওপর এই অত্যাচার কেন মুসলমানদের? দিনের পর দিন অত্যাচারিত হয়ে আসছে এই দেশে সনাতনীরা।
বলা হচ্ছে, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব)।
যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে র্যাব দেশব্যাপী গোয়েন্দা নজরদারি এবং টহল কার্যক্রম বৃদ্ধি করেছে। দেখা যাক এরা কতটুকু সবল?
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) র্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৫ সেপ্টেম্বর হতে দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যেকোনো সহিংসতা ও নাশকতা প্রতিরোধ ও দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীতে র্যাবের ৯৪টি টহলসহ সারা দেশে ২৮১টি টহলদল মোতায়েন রয়েছে।
এ ছাড়াও ব্যাটলিয়নসমূহ নিজ নিজ কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে তাদের অধিক্ষেত্রে স্থানীয় পূজা কমিটি, জনপ্রতিনিধি ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করছে।
আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত নিরাপত্তা জোরদার করতে ব্যাটালিয়নসমূহের নিজ নিজ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক র্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে।