ঢাকা: জামায়াত শিবির রাজাকার মিলেমিশে একাকার।জামায়াত- শিবিরের গুপ্ত ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কারো অজানা নয়।
রাজাকাররা ভিতরে ভিতরে এতদিন দেশের রক্ত শুষে খেয়েছে, এখন তো সদরেই দাবড়ানো শুরু করেছে।
এদের কু মতলব জনগণ খুব ভালোভাবে জেনে গেছে। দেশের হিন্দুরা এখন কতটা অসহায় হতে পারে, জামায়াতে ইসলামীতেও যোগ দিচ্ছে!
মানুষের বিপদে একটা লেবাস ধরে বিপদের বন্ধু বলে পাশে দাঁড়ায় এরা। তারপর ধীরে ধীরে দল ভিড়ায়।
সব লেবাসধারী এরা। কোমলমতি বাচ্চাদের প্রতারণা করে, ছোট মেধাবীদের টার্গেট করে তারপর বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারপ্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। এবং ইউনূসের সহযোগিতায় সরকারের প্রতিটা সেক্টরে এরা প্রবেশ করেছে। ভাবুন দেশের অবস্থা!?
সমাজটাকে ঘুণে ধরিয়ে মুখে মধু নিয়ে
এখন জামায়াতে ইসলামীর আমির বলছেন, ঘুণে ধরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে চান।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, পাঁচ বছরে হয়তো বুলেট ট্রেন চালাতে পারবো না, কিন্তু এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে ফোরাম অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (এফডিইবি) এর বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা নৈতিকতাহীন, অকার্যকর এবং মেধা, সময় ও অর্থের অপচয় ঘটাচ্ছে। যাদের হাতে শিক্ষা পরিকল্পনা করার দায়িত্ব, তাদের সন্তানরা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়ে না। এ কারণেই তারা জনকল্যাণমূলক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে না।