ঢাকা: সাকিব আল হাসানের মতো দেশের সন্তানদের গুরুত্ব আসিফ মাহমুদের মতো রাজাকারের বোঝার কথা নয়। কারণ এরা জন্মগত রাজাকার, পাকিস্তানপন্থী। এরা দেশদ্রোহী।

সাকিব আল হাসান বাংলাদেশের শত বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের একজন।

টোকাইরা আসে সাকিবের সাথে টক্কর দিতে!

জনগণ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে আসিফের ওপর।

তারা বলছে, ‘ষড়যন্ত্র করে সাকিবের সাথে যে কাজগুলো করছিস। এটার ফল তোরা একদিন পাবি। কারণ কর্মফল সবাইকেই ভোগ করতে হয়। আজ অথবা কাল শুধু সময়ের অপেক্ষা। ইনশাআল্লাহ সাকিব আল হাসান এই দেশে আবারো ফিরবে। কিন্তু তোদের মত রাজাকারের বাচ্চারা এই দেশে মাটিতে জায়গা পাবি না’।

রাজাকারের বাচ্চাদের শরীরে আগুন ধরেছে সাকিব আল হাসান শেখ হাসিনার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলে।

সাকিব আল হাসান তাঁর জীবনে যা অর্জন করেছেন তা তাঁর মেধা শ্রম,কষ্টের প্রতিদান।

আর আসিফরা জঙ্গীপনা করে লুটপাট করে দেশটাকে বিকিয়ে দিয়েছে।

ভারত পাকিস্তান এশিয়া কাপ ফাইনালের থেকেও বেশি উত্তেজনা ছড়াচ্ছে সাকিব – আসিফ মাহমুদের ফেসবুক লড়াই !!

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার ও আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সাকিব আল হাসান।

শুভেচ্ছা জানানোটাই যেন তাঁর অপরাধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে জঙ্গী আসিফ মাহমুদ।

রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে এই শুভেচ্ছা জানান তিনি। হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানানোর পর তাঁর পাল্টা পোস্ট করেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সাকিব হাসিনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন আপা।’ হাসিনার সঙ্গে নিজের একটি ছবি দিয়েছেন সাকিব।

এদিকে সাকিব আল হাসানের পোস্টের পাল্টা জবাব দিয়ে একটি পোস্ট করেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি লিখেছেন, ‘একজনকে পুনর্বাসন না করায় সহস্র গালি দিয়েছেন আপনারা আমাকে। কিন্তু আমি সঠিক ছিলাম।’

আসিফ মাহমুদের এই পোস্টের পর তার পাল্টা জবাবে আরেকটি পোস্ট করেছেন সাকিব। ফেসবুকে সাকিব লিখেছেন, ‘যাক শেষমেষ কেউ একজন স্বীকার করে নিলেন যে তার জন্য আমার আর বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দেওয়া হলো না, বাংলাদেশের জন্য খেলতে পারলাম না! ফিরবো হয়তো কোন দিন আপন মাতৃভূমিতে, ভালোবাসি বাংলাদেশ।’

যারা জঙ্গী আন্দোলন সমর্থন করেন না তাঁরাই রাজাকারদের কাছে আওয়ামী দোসর। তবে সাকিবদের মতো মানুদের এইসবে পাত্তা দেয়ার টাইম নেই।

এই টোকাই এনসিপি, তাদের গুরু ইউনূস ঘরে বাইরে লাঞ্চিত হচ্ছে, কিন্তু শিক্ষা হচ্ছে না।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *