ঢাকা: ইউনূসকে কারা আরো ৫০ বছর ক্ষমতায় চায়? ইউনূসের হবে ১৩৫ বছর। আচ্ছা বয়সের কথা বাদই দিলাম, ৮৫ বছর বয়সে এসেও যার দুই নম্বরি কমে না, ক্ষমতার লোভে আত্মহারা, দেশকে উল্টে দিতে পারে- তার আর জীবনে কী বাকি থাকে?

যারা বলছে পাঁচ বছর, দশ বছর থাকুন ওরা কি দেশের ভালো চায়? কখনো না। ওরা এই দেশের অশান্তি লাগার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।

এই ইউনুস সরকার যদি আর এক থেকে দুই বছর ক্ষমতায় থাকে তাহলে দেশের জনগণের আর কষ্ট করে আমেরিকা যেতে হবে না।

বাংলাদেশই আমেরিকায় পরিণত হবে বলে আশা করা যায়।

ইউনূসের সমর্থনে জামাতের মদতে চলছে মন্দির-প্রতিমা ভাঙচুর। আহারে! এই ৮৫ বছরের বৃদ্ধ কী না করেছেন দেশটাতে?

বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও জাতীয় ঐক্যকে হুমকির মুখে ফেলছে।

মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নীরবতা এই হামলাগুলোকে উৎসাহিত করছে।

প্রতিমা দহন, ভাঙচুর, এবং মন্দিরে পাথর নিক্ষেপ থেকে শুরু করে মব, ছিনতাই কোনটা কম আছে?

এইদিকে, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম জিটিওকে এক সাক্ষাৎকার দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এতে সাংবাদিক মেহদি হাসানের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অনেক মানুষ বলছে, ৫ বছর ক্ষমতায় থাকুন, ১০ বছর থাকুন, ৫০ বছর থাকুন। মানুষ এই ধরনের কথা বলছে। তারা বলছে আপনি ক্ষমতায় থাকুন— নির্বাচনের কী দরকার!

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ৩৪ মিনিটের পুরো সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছে জিটিও।

কোন মানুষ বলছে? জনগণ তো এখনি বিদায় চায় ইউনূসের। তিনি নিজের মনের কথা জনগণের ঘাড়ে চাপিয়ে দিলেই হবে?

অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দিয়ে থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে কেন ১৮ মাস সময় লাগছে, সাংবাদিক মেহদি হাসানের এমন প্রশ্নের জবাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “আপনি বলছেন, আমরা কেন নির্বাচন দিতে অনেক সময় নিচ্ছি? অনেক মানুষ তো বলছে, ‘৫ বছর ক্ষমতায় থাকুন, ১০ বছর থাকুন, ৫০ বছর থাকুন’—মানুষ এই ধরনের কথা বলছে—তারা বলছে, ‘আপনি ক্ষমতায় থাকুন। নির্বাচনের কী দরকার!”

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *