ঢাকা: স্লোগান দিচ্ছে জুলাই জঙ্গীরা- কথায় কথায় বাংলা ছাড়,বাংলা কী তোর বাপ দাদার?
এর উত্তর কী আসে আজকে দেশের অবস্থায়? ‘দেশ এখন জুলাই সন্ত্রাসীদের বাপ-দাদার হয়ে গেছে’!
আসলে জুলাই যোদ্ধা বলতে কিছুই নেই সব ভুয়া। টোকাই এনসিপি চায় না নির্বাচন হোক, ইউনূস এদিকে চায় আমরণ যদি চেয়ারে বসে পায়ের উপর পা তুলে খাওয়া যায়?
তাই কাজে লাগাচ্ছে আরকি!? ভাত ছিটালে কাক আসবেই! টাকায় সবকিছু। আর সরকারি সব সম্পত্তি তো এখন জঙ্গীদের নামে লিখিত, তাই ভাঙচুর, দাঙ্গা যখন যা ইচ্ছা তাই করে!
সংসদ ভবন এলাকায় তেমনি বিপুল সংখ্যক জুলাই ভিক্ষুক জড়ো হতে দেখা যায়।
আজ বিকেলে সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করার কথা। অথচ সেই স্থানেই কিছুক্ষণ আগে ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে ঢুকে পড়েছে একদল মব!
জাতীয় সংসদের মর্যাদা রক্ষা করা অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব! সেক্ষেত্রে প্রফেসর ইউনুসের সরকার বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে! এই দৃশ্যগুলো নোংরা দৃশ্য। এরা দেশের মান সম্মানের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে।
বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ করে দক্ষ কাউকে দায়িত্ব দেওয়া এখন সময়ের দাবি! এই লোককে পদে রেখে শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন করা সম্ভব না।
তিন দাবিতে সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য আয়োজিত মঞ্চের সামনে অবস্থান নিয়েছে জুলাই যোদ্ধা নামক টোকাইরা।
তাদের তিনটি দাবি হলো— জুলাই সনদ সংশোধন করতে হবে, সনদকে স্থায়ীভাবে সংবিধানে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে এবং জুলাই সনদে জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।
অসভ্য, বর্বরের মতো আচরণ তাদের।
দেখা যায়, শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সাড়ে দশটার দিকে তারা সংসদ ভবনের ফটক টপকে মঞ্চের সামনে অবস্থান নেয়।
অবশ্য গতকাল রাত থেকেই সংসদ ভবনের মূল ফটকের বাইরে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছিলো।
ফটক টপকে ভেতরে ঢুকে তারা মঞ্চের সামনে সাজানো চেয়ারগুলোতে বসে পড়ে। বাঁদরের মতো লাফাচ্ছে, যা ইচ্ছে তাই করছে।
ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম উপস্থিত হয়েছে।
