ঢাকা: জুলাই যোদ্ধা আর পুলিশের মুখোমুখি সংঘর্ষ বেঁধেছে। তা হঠাৎ করে জুলাই যোদ্ধাদের এহেন আচরণের কারণ কী?

তাহলে কি তাদের টাকা মেরে খেয়ে ফেলেছে নাহিদ ইসলাম, সারজিসরা? নাকি এই সন্ত্রাসীদের টাকা ছিটিয়ে ফিট করা হয়েছে এই অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টির জন্য? কারণ এনসিপি তো বলেছে জুলাই সনদের স্বাক্ষর করবে না, কারণ তারা নির্বাচন চায় না।

এদিকে ইউনূসের পুলিশ ক্ষেপে লাল। পিটিয়ে ছাড়ছে এক একটাকে। যদিও ইউনূসের জামাতি পুলিশের জুলাই যোদ্ধাদের ওপর ক্ষ্যাপার কথা না।

কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে জনগণের ব্রেইন ওয়াশ করে আন্দোলনে নামিয়ে এক শ্রেণীর সন্ত্রাসীদের ফায়দা হাসিল করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য।

এখন তারা সবাই মিলে চেটেপুটে খাচ্ছে দেশটাকে। দেশের হাড় জিড়জিড়ে শরীর বেরিয়ে পড়েছে।

ষড়যন্ত্রকারীরা মোটাতাজা হলেও দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হওয়ার বদলে উল্টো যতটুকু ছিলো তাও কেড়ে নেওয়া হয়েছে। দেশে জঙ্গী সংগঠনের আস্ফালন দৃশ্যমান।

কোটার বিরোধী আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী হামলা করে জুলাই সন্ত্রাসীরা ফুলে- ফেঁপে উঠছে।

জুলাইয়ে নিহতদের দেওয়া হচ্ছে এককালীন- মাসিক টাকা সাথে আবার ফ্ল্যাটও।

তাহলে আজ যারা হামলা করছে সংসদ ভবনের সামনে তারা কারা?

জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আজ স্বাক্ষর হবে ষড়যন্ত্রমূলক জুলাই সনদ।

এর আগে শুক্রবার দুপুরে অনুষ্ঠানস্থলে গিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে জুলাই যোদ্ধারা। পুলিশ তাদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানায়। সরে না যাওয়ায় বল প্রয়োগের ঘটনা ঘটে। এ সময় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এ সময় লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এই ঘটনায় জুলাই জঙ্গীরা ধানমন্ডির ২৭ এর বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিচ্ছেন।

পুলিশের ধাওয়া খেয়ে লালমাটিয়া হাউজিং সোসাইটির গলিতে পালায় সন্ত্রাসীরা।

সেখান থেকে পুলিশকে উদ্দেশ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়ছে তারা। পুলিশ তাদের দিকে বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *