ঢাকা: শত শত কারখানা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, সচিবালয় পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, কবর থেকে লাশ তুলে পুড়িয়ে ফেলছে, দেশের একটা আওয়ামী লীগ অফিস রাখা হয়নি সব পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা কর্মীর ঘর বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে, যেখানে জাতির পিতাকে হত্যা করেছিলো ধানমন্ডি ৩২ এ, সেই ধানমন্ডি ৩২ পুড়িয়ে গুড়িয়ে দিয়েছে।
একটি কি মামলা হয়েছে?একজন আসামীও কি আজ পর্যন্ত ধরা হয়েছে?
এখন ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন বানচাল করার ধান্দা শুরু করেছে ইউনূস গং। আর দোষ দেয়া শুরু করেছে বুধোর ঘাড়ে! এটাই হবার ছিলো।
এবার রাশেদ খান দেখা গেলো তালে তাল দিচ্ছেন। অবশ্য আওয়ামী লীগের ভয় আছে তাঁরও। কথাবার্তায় স্পষ্ট।
তবে মহাজনের দোষ কোথাও দেখেন না তাঁরা।
নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ গোটা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে তুলবে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।
তিনি বলেন, সম্মিলিতভাবে আওয়ামী লীগকে প্রতিরোধ করতে না পারলে এই বাংলাদেশে আবারও শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ ফিরবে। আর আওয়ামী লীগ ফিরলে হাসিনার পা ধরেও কেউ মাফ পাবেন না।
আজ, রবিবার (১৯ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে সাবেক এই ছাত্রনেতা এই সব কথা বলেন।
শেখ হাসিনার নির্দেশে নাকি আওয়ামী লীগ অগ্নিসংযোগের পথ বেছে নিয়েছে। এই দাবি রাশেদ খাঁনের।
‘আমি বেশ কয়েকবার বলেছি, নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করবে আওয়ামী লীগ। তাদের প্লান বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ, গুপ্তহত্যা ও নির্বাচন বানচাল করা। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচাল করতে পারলে দেশে আরেকটি ১/১১ নেমে আসবে।
বাংলাদেশে আরেকটি ১/১১ ছাড়া আর কোনোভাবে আওয়ামী লীগের ফেরার সুযোগ নেই। তাই শেখ হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী লীগ অগ্নিসংযোগের পথ বেছে নিয়েছে।’
