ঢাকা: শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দেশটা হ য ব র ল হয়ে গেছে। জোকার দিয়ে যাত্রাপালায় অভিনয় করানো যায়, রাষ্ট্র পরিচালনা করা যায় না।
ইউনূস তো ভেবেই নিয়েছেন যেভাবে গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা করেছেন সেভাবে দেশ পরিচালনা করবেন!
চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি পোর্ট ইউজার্স ফোরামের নেতাদের।
চট্টগ্রাম বন্দরে বিভিন্ন সেবায় তাদের ভাষায় অযৌক্তিক ও অতিরিক্ত ট্যারিফ আরোপের প্রতিবাদে পোর্ট ইউজার্স ফোরাম আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় এই হুঁশিয়ারি দেন ফোরামের নেতারা।
তাঁরা বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন ট্যারিফ সমস্যার সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে।
বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা বর্ধিত মাশুল স্থগিতের জন্য সাত দিনের সময় দিয়ে ‘বন্দর বন্ধের’ মতো বড় কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) বন্দর নগরীর টাইগার পাসে নেভি কনভেনশন সেন্টারে ‘পোর্ট ইউজার্স ফোরাম’ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে ব্যবসায়ীরা এই হুঁশিয়ারি দেন।
ফোরামের আহ্বায়ক ও চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি আমীর হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এক সপ্তাহের মধ্যে এর সমাধান না হলে ভবিষ্যতে বড় কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক আমিরুল হক বলেছেন, ‘ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোতে যখন প্রশাসক বসে ছিল—সেই সময় মাশুল বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এটা হতে দেওয়া যাবে না।’
বিজিএমইএর সাবেক প্রথম সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম প্রশ্ন তোলেন, মোংলা ও পায়রা বন্দরে মাশুল বাড়ানো হয়নি, শুধু চট্টগ্রাম বন্দরে বাড়ানো হয়েছে, লাভে থাকার পরও কেন এই বর্ধিত ট্যারিফ?
