ঢাকা: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিকলাঙ্গ করার যে মিশন নিয়েছে একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান; তাই বাস্তবায়ন করছে জামায়াত- শিবিরের পরিচালিত কেঙ্গারু আদালত আর অবৈধ ইউনূস সরকারের রাষ্ট্রযন্ত্র।
বাংলাদেশ সেনা বাহিনীকে খুনি, অপরাধী বাহিনী হিসাবে পুরো পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করাই এই অবৈধ রেজিমের উদ্দেশ্য।
হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে।
বুধবার (২১ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৭টায় কড়া নিরাপত্তায় প্রিজনভ্যানে করে তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৩২ জন আসামি। তাদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে আছেন।
জানা যায়, সকাল ৭টার পর বাংলাদেশ জেল প্রিজনভ্যানের একটি গাড়িতে সেনা কর্মকর্তাদের আনা হয়েছে। তাঁদের পরনে সাধারণ পোশাক।
কতজনকে এখানে আনা হয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।
জানা গিয়েছে, ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে আনুষ্ঠানিক অভিযোগের ওপর শুনানি হবে।
মামলা তিনটির মধ্যে দুটি হচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনা।
এবং অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায়।
