ঢাকা: বাংলাদেশের ইতিহাসের আরেক জঘন্যতম অধ্যায় শুরু করলেন ইউনুস।
দেশের ইতিহাসে এর আগে কখনো এরকম লজ্জাজনক ঘটনা ঘটেনি। কঠোর নিরাপত্তায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে ১৫ সেনা কমকর্তাদের।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় হেফাজতে থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
সকাল সকাল তাঁদের নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
এসময় তাঁদের জামিনের আবেদন করা হলেও আদালত তা নাকচ করে দেয় এবং গ্রেপ্তার দেখিয়ে কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আজ (বুধবার, ২২ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৭টায় কড়া নিরাপত্তায় প্রিজনভ্যানে করে তাঁদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
সাড়ে ৭টায় প্রিজনভ্যান থেকে নামিয়ে তাঁদের ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
আগামী ২০ নভেম্বর গুমের মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে এবং ৫ নভেম্বর জুলাই আগস্ট হত্যা মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রিভিলেজ কমিউনিকেশন ও ওকালতনামায় স্বাক্ষরের অনুমতি নিয়েছেন।
ট্রাইব্যুনালে আনা সেনা কর্মকর্তারা হলেন- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, মেজর জেনারেল মোস্তফা সরোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, কর্নেল মশিউল রহমান জুয়েল, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মখচুরুল হক (অবসরপ্রাপ্ত), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ও কর্নেল কেএম আজাদ।
