ঢাকা: দেশটা কী ছিলো, কী হলো! বিগত একটা বছরে যতটুকু পেরেছে খুবলে খেয়েছে ইউনূস গং এই বাংলাকে।

এমন দিন নেই, যেদিন লাশ পড়ে না।
ইউনূস ম্যাজিকে ও দোসর বিএনপি- জামায়াতের জঙ্গী-সন্ত্রাসীদের ব্যাপক তৎপরতায় চারদিকে মব সন্ত্রাস, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি সহ গণতন্ত্র বিলুপ্ত হয়েছে।

সবাই সব বোঝে কিন্তু মুখ খুলতে ভয়! কারণ মুখ খুললে, প্রতিবাদ করলেই হয় মব, নাহয় পাথর দিয়ে মাথা থেতলে খুন করা হবে প্রতিবাদকারীদের৷ এই তো চলছে নাটক।

ইউনূস এখন নির্বাচন না করার ফন্দি আঁটছেন। নাহলে বারবার কেন বলবেন নির্বাচনের পরিবেশ আছে দেশে?

তবে জনগণের ভরসা একমাত্র আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে না দেওয়া হলে দেশের জনগণও নির্বাচনের নামে এই অগণতান্ত্রিক প্রহসনকে তিরষ্কার করার বার্তা আগেভাগেই দিয়ে দিচ্ছে।

অর্থনীতির বেহাল অবস্থা! গত কয়েক মাসে দেশের অর্থনীতি যেভাবে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে, তাতে স্পষ্ট যে এই সরকারের কোনো পরিকল্পনা নেই।

রিজার্ভ কমছে, মূল্যস্ফীতি লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে, সাধারণ মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে পারছে না।

কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো ভাবনা নেই। তাদের একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে কীভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়, আর কীভাবে জনগণের অর্থ নিজেদের পকেটে ঢোকানো যায়।

আরেকটি লক্ষ্য, বিদেশ সফর! কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিদেশে গিয়ে বিশাল বিশাল ভাষণ দিয়ে আত্মতৃপ্তি খোঁজা হচ্ছে ইউনূসের কাজ।

এদিকে, আইএমএফের কাছে এখন শক্ত প্রমাণ আছে যে এই সরকারের হাতে টাকা দিলে সেটা জনকল্যাণে খরচ হবে না।

দুর্নীতি আর অর্থ পাচারের নতুন নতুন পথ খুঁজে বের করা হবে। এজন্যই তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আর কোনো টাকা ছাড়া হবে না।

এটা শুধু একটা প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়, এটা আসলে অবৈধ সরকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অবিশ্বাসের স্পষ্ট প্রকাশ।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *