ঢাকা: কথায় বলে, সোজা না খেয়ে ঘুরিয়ে খাচ্ছে অথবা গাধা পানি ঘোলায়া খায়- সেই অবস্থা হয়েছে বাংলাদেশের।

ইউনূস সেই অবস্থায় নিয়ে এসেছেন বাংলাদেশকে। সরাসরি ভারত থেকে না কিনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৫০ হাজার মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল আমদানি করছে বাংলাদেশ।

এতে কী সাশ্রয় হবে দেশের? মোটেও না। অর্থনীতিবিদদের মতে, এতে প্রতি টন চালে অতিরিক্ত অর্থ গুণছে সরকার, যা জনগণের অর্থের অপচয়।

আর এই প্রক্রিয়া তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ও জিটুজি ভিত্তিতে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল আমদানি করবে সরকার।

এর মধ্যে ৫০ হাজার টন নন বাসমতি সিদ্ধ চাল ও ৫০ হাজার টন আতপ চাল রয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪৪৬ কোটি ২৩ লাখ আট হাজার ৫৭০ টাকা।

দুবাই চাল উৎপাদনকারী দেশ নয়; তারা নিজেরাই ভারত থেকে আমদানি করে তা পুনঃরপ্তানি করে। কী অদ্ভুত এই সরকারের মন মানসিকতা।

এই চালের উৎস দেশ হচ্ছে ভারত। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের নিয়ম অনুযায়ী, ক্রিডেন্টওয়ান এফজেডসিও ভারত থেকে চাল আমদানি করে এবং নিজেদের মুনাফা স্বাভাবিকভাবেই যোগ করে তা বাংলাদেশে রপ্তানি করছে।

তাহলে ভারত থেকে ক্রয় নয় কেন? রাষ্ট্রীয় অর্থ কেন অপচয় করছেন ইউনূস?

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *