গাজীপুর: মাদ্রাসাগুলো ধর্ষণাগার হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন ধর্ষণ করা হয় শিশুদের।

আর কত? মাদ্রাসাগুলোতে ছাত্র-ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেই চলেছে।

তবুও অভিভাবকেরা মাদ্রাসায় তাদের বাচ্চাদের পাঠাতে এতটুকুও কুণ্ঠিত বোধ করছে না। হয়তো ভয়েই করে না। প্রতিবাদ সেভাবে হয় না। হয়তো ভয়েই হয় না।

এত কিছুর পরেও বাংলাদেশের একটি বিশাল সংখ্যক জনসংখ্যা মাদ্রাসার ওপর অগাধ আস্থা দেখাচ্ছে। মাদ্রাসার বিরূদ্ধে কিছু বললেই তেড়ে আসছে।

মাদ্রাসা তো শিক্ষার জায়গা, ধর্মীয় শিক্ষার জায়গা। দাড়ি রেখে, টুপি, ইসলামী পোশাক পরে হুজুররা কীভাবে এই অপকর্মগুলো করে? ধর্ম বাধা দেয় না?

এবার গাজীপুরের শ্রীপুরে মাদ্রাসার এক শিশুশিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা।

এই খবর পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে পুলিশ। পুলিশের ওপরেও চড়াও হয় বিক্ষুব্ধরা। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতার ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও ঘটে।

ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাতে উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় পুলিশ বক্সে।

ধর্ষকের নাম মোহাম্মদ মহসিন (৩৫) নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কাচুটিয়া গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে। তিনি শ্রীপুর উপজেলার দারুল হিকমা হাফিজিয়া ক্যাডেট মাদ্রাসার শিক্ষক।

মাদ্রাসার আশেপাশের লোকজন ধর্ষণের কথা জানতে পেরে গণপিটুনি দেয় ধর্ষককে। তারপরেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *