ঢাকা: নির্বাচন কমিশন বহু আগেই তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। কয়দিন মাঝে একটু নাটক করে দেখালো। এখন ফুলের জন্য নাটকের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে।
জনগণ ধিক্কার জানাচ্ছে, বলছে, ‘এনসিপিকে দেশটা লিখে দেন ইউনূস সাহেব ফ্যাসিস্ট সরকার যেভাবে এই দেশ লিখে নিয়েছিল’!
শাপলা ফুল নয়, ইসির তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি। তবে ফুল হয়ে হয়তো ফুটে উঠবে বেশিদিন নেই। কলি দিয়ে দেশবাসীর মনটাকে সেটেল করার চেষ্টা করছে প্রথম।
নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হয়েছে ‘শাপলা কলি’।
বৃহস্পতিবার ইসি সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত গেজেটে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
গেজেটে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংরক্ষিত নির্বাচনী প্রতীকের তালিকায় ১০২ নম্বরে যুক্ত হয়েছে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক।
‘নৌকা’ প্রতীককে স্থগিত হিসেবে উল্লেখ করে ১১৯টি নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা দিয়ে বলা হয়, কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে স্থগিতকৃত প্রতীক ছাড়া অন্যান্য প্রতীকের মধ্যে যেকোনো একটি প্রতীক বরাদ্দ করা যাবে।
এর আগে, সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছিলেন, ইসির বিধিমালায় না থাকায় শাপলা প্রতীক জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) দেওয়া হবে না। কমিশন বরং নিজেরা বিবেচনা করে অন্য একটি প্রতীক বরাদ্দ দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করবে।
তবে এখন হুট করে চলে এলো শাপলা কলি।
