ঢাকা: নির্বাচন হবে, বলা হচ্ছে নির্বাচন হবে। তবে কোন নির্বাচন সেটা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। নির্বাচন যে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, তা তো দেশবাসী বুঝেই ফেলেছে।
জনগণ বলছে- ‘দিন যত যায় ততই খারাপ হয়, আওয়ামী লীগ না আসলে কেন্দ্রেই যামু না’।
আপামর জনতার মুখে একই সুর, বাংলাদেশ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই ভালো ছিলো।
এ জাতির জানমালের নিরাপত্তা বিলীন করেছে ফ্যাসিস্ট ইউনূসের অবৈধ সরকার আর তার মববাদী দোসরেরা।
সামনে নির্বাচন, জনগণ ও গণতন্ত্রের উদ্ধারকারী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভোট করতে দেবে না স্বৈরাচারেরা।
কোটি কোটি নাগরিকের একমাত্র আস্থার জায়গা এই একটি দল। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে লক্ষ-কোটি জনতা আগে থেকেই বর্জন করেছে।
এদিকে, ডাস্টবিন শফিক বলছেন, ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে নির্বাচন হবে। তাই জনগণের কাছে আরো অবিশ্বাস্য হয়ে উঠলো। জনগণ বলছে, গণশত্রু যেহেতু বলেছে, তার মানে ডাহামিথ্যে ভাঁওতাবাজি।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে।
আজ, শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেছেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের মতের কথা বলছে। আমরা এটাকে হুমকি হিসেবে দেখছি না। যেটা সবচেয়ে উত্তম, প্রধান উপদেষ্টা সেটাই করবেন।
তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচারের পতন ও গণঅভ্যুত্থানে পুরুষ ও নারীরা একসঙ্গে রাজপথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। এখন আর নারীরা পিছিয়ে নেই। সব ক্ষেত্রেই তারা প্রতিনিধিত্ব করছে।’
