ঢাকা: শিক্ষক-পুলিশ সংঘর্ষ কোনো সভ্য দেশে হয়? শিক্ষকরা বলছেন, ‘এরা নির্লজ্জ, শিক্ষকদের গায়ে হাত দেয়’। শিক্ষকদের টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায় ইউনূসের পুলিশ।
রাজধানীর শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল নিক্ষেপ এবং লাঠিপেটায় শতাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন। প্রায় ১৫০ শিক্ষক আহত হয়েছেন এই ঘটনায়।
এতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা।
আজ, রবিবার (৯ নভেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। শিক্ষক নেতা মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ এই তথ্য জানিয়েছেন।
নির্যাতন শুধু টিয়ারেই শেষ নয়, শাহবাগ থানায় আটক রাখা হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অন্যতম নেতা মুহ. মাহবুবর রহমান, মো. আব্দুল কাদের, মো. নুরুল ইসলাম (লিটন), মো. শরিফুল ইসলাম ও মো. সোহেলকে।
বেতন বৃদ্ধি এবং পদোন্নতির দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছেন সারাদেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা।
আজ রবিবার (৯ নভেম্বর) সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন তাঁরা।
কর্মবিরতিতে সাড়ে ৬৫ হাজারেরও বেশি বিদ্যালয়ের প্রায় এক কোটি শিশু শিক্ষার্থীর ক্লাস বন্ধ হয়ে গেছে।
