ঢাকা: নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন ইউনূস। সেখানে যেন মাছিও না গলতে পারে। আওয়ামী লীগ লকডাউন ঘোষণা করেছে তাই সরকার সতর্ক!
অথচ এত নিরাপত্তা ভেদ করে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ কীভাবে?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেই প্রকাশ্য দিবালোকে গুলিস্তানে সাবেক ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
শুধু তাই নয়, প্রতিহিংসার আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রাফিতিও।
এই ঘটনার কী নাম দেবেন মহাজন ইউনূস? আগুনের খেলায় কারা মেতেছে?
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে, এবং অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা এবং উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
বৃহস্পতিবার সাবেক ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে এই নারকীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়।
আর এই ঘটনা যে পরিকল্পিত তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। একদল উগ্রপন্থী পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই শত শত হামলাকারী স্লোগান দিয়ে কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এবং আশ্চর্যজনক হলো, কার্যালয়টি পুড়তে থাকলেও এবং কালো ধোঁয়ায় চারপাশ ছেয়ে গেলেও, নিরাপত্তা বাহিনীকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি।
এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই জনমনে প্রশ্ন উঠছে।
