ঢাকা: মুখ পুড়েছে ইউনূসের। ১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের লকডাউন সফল হওয়ার পর তো মুখ আরো পুড়েছে। এখন কোথায় মুখ লুকোবেন সেই জায়গা খুঁজছেন।
ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং অন্যায়ভাবে আওয়ামী লীগের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং দলের নেতাকর্মীদের মানবাধিকার হরণ করেছে। শুধু তাই নয়, মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলায় বিচারের নামে প্রহসনমূলক নাটক মঞ্চস্থ করছে।
তবে আওয়ামী লীগ তো মাটির দল, নেতাকর্মীরা জানে কীভাবে আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এটা তো মিথ্যা নয়।
আওয়ামী লীগের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সফলতা নস্যাৎ করতে সরকার ও তার দোসররা ষড়যন্ত্র করছে।
এদিকে, কার্যক্রম স্থগিত হওয়ায় আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানান ইউনূস।
শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এই তথ্য জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সফররত যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী ব্যারোনেস জেনি চ্যাপম্যানের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এসময় তিনি এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকে ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন, অবৈধ অভিবাসন মোকাবিলা, বাণিজ্য বাড়ানো, রোহিঙ্গা সংকট, বিমান ও নৌ খাতে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে এবং ভোটার উপস্থিতিও হবে ব্যাপক।
