ঢাকা: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান নয় বরং নতুন করে আরো ১ লাখ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করছে। অথচ গত রোজার ঈদের আগে একজন ভণ্ড, প্রতারক, এবং পশ্চিমা দালাল বলেছিলেন আগামী ঈদ মানে কুরবানীর ঈদ রোহিঙ্গারা তাদের দেশে গিয়ে করবে।
রোহিঙ্গা আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আড়ালে অনেক ষড়যন্ত্র আছে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ সবথেকে অরাজক পরিস্থিতিতে দিন পার করছে, অথচ পশ্চিমারা আরামে বাংলাদেশের প্রশংসা করছে আর ফায়দা লুটছে।
এই অরাজক পরিস্থিতিতে তাদের এই প্রশংসা মানেই তাদের পরিকল্পনা মাফিক দেশ চালাচ্ছে অবৈধ সরকার।
ইউনূসের ভেল্কিবাজি সব।
এবার মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ৮ বছরপূর্তিতে পশ্চিমা বিশ্বের ১১টি দেশ বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে।
দেশগুলো হলো—অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেন, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড ও ফিনল্যান্ড।
রোহিঙ্গা সংকট জটিল হওয়ায় মিয়ানমারের পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের চলমান মানবিক সংকটের প্রতি দৃষ্টি রাখতে সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
দেশগুলো এক যৌথ বিবৃতিতে এই প্রতিশ্রুতি দেয়।
১১ দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আট বছর পেরোনোর পর আমরা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর সেই কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি, যার ফলে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছিল।
বর্তমানে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে রয়েছেন। এখনো আশ্রয়শিবিরে থাকতে নতুন করে লোকজন আসছেন।’