ঢাকা: প্রায় ১৩০ জন প্রবাসি বাংলাদেশি বিপদে পড়ে গিয়েছেন। যারা তাদের শ্রমের মূল্য চেয়েছিলেন।
দেশেও বিপদ, প্রবাসেও বিপদ! বিশ্ব খেলোয়াড় ইউনূস কেবল নিজের চেয়ারের জন্য খেলে যাচ্ছেন, অথচ জনগণ, শ্রমিকদের কপালে ভাত জুটুক বা না জুটুক!
বেতন না পেয়ে ধর্মঘট করে প্রায় ১৩০ জন মানে ১৩০ টি পরিবার নিমেষে শেষ হলো।
দূতাবাসের প্রচেষ্টায়ও এই প্রবাসীদের রাখা হলোনা কুয়েতে। দূতাবাসের তেমন উদ্যোগও ছিলো না।
মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশ কুয়েতের শ্রমবাজার নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
সরকার নতুন নতুন শ্রমবাজার উদ্ধারে কোনো সাফল্য দেখাতে পারছে না।
জানা গেলো, ১৩০ জন কর্মী চার মাস ধরে বেতন পাচ্ছিলেন না। শ্রমিকরা কোম্পানীতে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ করে।
তখন কোম্পানীর মালিক পুলিশকে জানালে পুলিশ এসে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন জানান, এরই মধ্যে কোম্পানিটি কিছুসংখ্যক বাংলাদেশি শ্রমিককে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।
রাষ্ট্রদূত জানান, কুয়েতের আইনে প্রবাসীদের ধর্মঘট বা বিক্ষোভ করা নিষেধ।
তারা আইন ভঙ্গ করায় কুয়েত সরকার তাদেরকে দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
কুয়েতের পরিচ্ছন্নতা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘ক্যাপ টেক’ নামক একটি কোম্পানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ।