ঢাকা: মাইলস্টোন এর মৃত্যু মিছিল এখনো থেমে নেই। ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।
যারা দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ছিলো, তাদের অনেকেই মারা যাচ্ছে!
রবিবার রাত পৌনে দুইটায় ১৪ বছর বয়সী দগ্ধ শিক্ষার্থী সাহিল ফারাবী আয়ান মারা গেছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
শ্বাসনালীসহ শরীরের ৪০ শতাংশ পোড়া নিয়ে আয়ান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।
তবে তাকে বাঁচানো যায়নি। বলা হচ্ছে, এ নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ জনে, এবং সবমিলিয়ে মাইলস্টোনের দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ৩৪ জনের।
সংখ্যাটা আনুষ্ঠানিক, তবে লাশের সংখ্যা গুম করা হয়েছে। ঘটনার দিনই লাশগুম করে সেনাবাহিনী।
শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদে ক্ষোভ প্রদর্শন করে।
মাইলস্টোনের ইংরেজি ভার্সনের সপ্তম শ্রেণির আয়ান মোহাম্মদ আলী মাহমুদ ও তামান্না দম্পতির সন্তান। তাদের বাড়ি মিরপুরের মধ্য মণিপুর এলাকায়।