ঢাকা: শেখ হাসিনা দেশটাকে তিলে তিলে গড়েছিলেন। সেই দেশটাকেই ভেঙেচুরে ফেলেছে লোভী দলেরা।

৫ আগস্টের পর দেশের অসহায়-গরিব মানুষগুলো ভুগছে পেটেভাতে, বাস্তুহারা কত মানুষ।

একবছর পার হয়েছে তবু গরিবের দুঃখগাথা ইউনূসের চোখে পড়লো না। ইউনূসের রিসেট বাটন মেহেনতি মানুষগুলোর ভাগ্যের চাকা যেন ঠিক উল্টো পথে ঘুরিয়ে দিয়েছে।

সবমিলিয়ে বাংলাদেশ এক অন্ধকার রাজ্যে পরিণত হতে যাচ্ছে; চারদিকে ক্ষুধার্ত মানুষের হাহাকার, ডাস্টবিনে পড়ে আছে লাশ।

রাক্ষুসে ইউনূসের মব বাহিনীর নৈরাজ্যে জীবনের নিরাপত্তা বিলীন। এই রকম নতুন বাংলাদেশ এদেশের জনগণ ভুল করে স্বপ্নেও চায়নি।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক সহিংসতা, সংঘাত ও বিরোধী মত দমনের কারণে ২০২৪ সালে ১ লাখ ৫৯ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এদের মধ্য ২ হাজার ৮০০ জন অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে।

ইন্টারন্যাশনাল ডিসপ্লেসমেন্ট মনিটরিং সেন্টার (আইডিএমসি) ও জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানিয়েছে এই তথ্য।

উল্লেখযোগ্য যে, বিশ্বে বাস্তুচ্যুতদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষ অবস্থানে আছে আইডিএমসি।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী সংস্থা নরওয়েজিয়ান রিফিউজি কাউন্সিলের (এনআরসি) অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এটি।

আইওএম এবং আইডিএমসির তথ্য বলছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংঘাত ও সহিংসতার জন্য ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৬ বছরে পাঁচ লাখ ৮৫ হাজার মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বাস্তুচ্যুতির সংখ্যা ছিল চার লাখ ২৬ হাজার।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *