ঢাকা: জামাত সুদের ব্যবসা চালু করে নাম দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক।আগামিতে ক্ষমতায় আসলে পতিতালয় চালু করে এরা নাম দেবে ইসলামি পতিতালয়। কারণ জামাতের ধর্মই লেবাস!

এর আগে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ইসলামী ব্যাংক দখল করেনি জামায়াত, এ ব্যাংক তার মায়ের কোলে ফিরে এসেছে।

জামায়াত আমির বলেন, ইসলামী ব্যাংক দখল করেনি জামায়াতে ইসলামী, ৫ আগস্টের পর নতুন ডাকাতরা ব্যাংক দখল করতে গিয়েছিল। তারা পালিয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, ক্ষমতায় গেলে কারও ওপর জোর করে পর্দা প্রথা চাপিয়ে দেবে না জামায়াতে ইসলামী। এমন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন করা হবে যেখানে নারীরা আপন ইচ্ছায় পর্দা করবে।

কত্তবড় মিথ্যাবাদী, রাজাকার জামাত।

এদিকে, চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

একটি মামলায় ৯ জনের বিরুদ্ধে ৫৪৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। অন্যটিতে ৯টি নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে এক হাজার ৭৭ কোটি ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান ও উপপরিচালক মুনাবীল হক বাদী হয়ে চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ পৃথক মামলা দুটি করেন।

ইসলামী ব্যাংক থেকে ৫৪৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম মাসুদসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মামলায় অন্য আসামিরা হলেন– ইসলামী ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা মিফতাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ মনিরুল মাওলা ও আকিজ উদ্দীন এবং মেহের স্পিনিং মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান ও পরিচালক শওকত উসমান, টপটেন ট্রেডিং হাউসের মালিক আলমাছ আলী, গোল্ড স্টার ট্রেডিং হাউসের মালিক বেদারুল ইসলাম এবং আলম ট্রেডিংয়ের মালিক নুরুল আলম।

দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে দুর্নীতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে টাকা পাচারের অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে।

অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ইসলামী ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৫৪৮ কোটি টাকা মেহের স্পিনিং, টপটেন ট্রেডিং, গোল্ড স্টার ট্রেডিং ও আলম ট্রেডিংয়ের বিভিন্ন ব্যাংকের হিসাব নম্বরে স্থানান্তর করেন।

এর পর সেই টাকা নেওয়া হয় গ্রুপের প্রতিষ্ঠান এস আলম সুপার এডিবল অয়েল, সোনালী ট্রেডার্স, এস আলম ভেজিটেবল অয়েল, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ও এস আলম সুপার এডিবল অয়েলের নামে ইসলামী ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখায় চলতি হিসাবে। সেই টাকা পাচার করা হয়েছে বলে দুদকের তদন্তে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *