টাঙ্গাইল: চাঁদাবাজদের জমানা! প্রধান উপদেষ্টাই চাঁদাবাজি করে বেড়ান সুযোগে সুযোগে, সেখানে দলগুলো তো চাঁদাবাজি করবেই, করছেই।

এরা ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখে। জামায়াত, বিএনপি, এনসিপি, ইউনূস কে চাঁদাবাজ নয়?

বিএনপি ও ছাত্রদলের সন্ত্রাসীদের হাতে ঘটে যাচ্ছে একের পর এক ভয়াবহ নির্যাতনের ঘটনা।

চাঁদা না দেওয়ায় টার্গেট করা হচ্ছে ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মীকে, বিদ্যুতের খুঁটির সাথে রশি দিয়ে বেঁধে শরীরজুড়ে চালানো হয় পৈশাচিক নির্যাতন।

এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বারবার প্রমাণ করছে, বিএনপি ও ছাত্রদলের রাজনীতি এখন শুধু চাঁদাবাজি, দমন-পীড়ন এবং বর্বরতায় সীমাবদ্ধ। তারা গণতন্ত্রের নামে যা করছে, তা আসলে সন্ত্রাসের আধিপত্য কায়েমের চেষ্টা।

এবার টাঙ্গাইলে এক মাছ ব্যবসায়ীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

ঘটনায় স্থানীয় তিন বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

এছাড়াও, এই ঘটনায় জড়িত অপরাধে আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার শহরের সন্তোষ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে -আব্দুল্লাহ আল মামুন (২৬), সাব্বির হোসেন (২০), শাহ আলম (৫০), জুবায়ের হোসেন (৫২) ও গোলাম রাব্বানী (৫২)।

রাব্বানী টাঙ্গাইল শহর বিএনপির আট নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি, আলম একই ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ও জুবায়ের সাত নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক।

আরো দুইজন তাদের সহযোগী।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *