রংপুর: গোটা বাংলাদেশটাকে নরকে পর্যবসিত করেছেন এই ইউনূস! ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠীকে উস্কে দিয়ে হিন্দুদের দেশ ছাড়া করাচ্ছেন, অত্যাচার করাচ্ছেন!
রংপুরের পৈশাচিক ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৫০০০ হাজার হামলাকারীদের মধ্যে শুধু ৫ জন? ৫ জনকে ধরে কি দেখাতে চাচ্ছেন দেশের জনগণ তা অনুধাবন করতেছে। বললেন এক নেট নাগরিক।
রংপুরের গংগাচড়া উপজেলার বেতগাড়ি ইউনিয়নের আলদাদপুর বালাপাড়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলার ঘটনায় পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এই গ্রেপ্তারি তো জাস্ট লোক দেখানো। লোক এখন আর না দেখালেও চলে। কারণ বাংলাদেশের শাসন খোদার নামে চলছে।
এই ৫ জন কি আসল অপরাধী? মনে হয় না। আর গ্রেপ্তার করলেও বা কী, বিচার প্রক্রিয়া কতদূর এগোয়? উল্টো জেলে পচে মরে চিন্ময় প্রভুর মতো নিরীহ হিন্দুরা।
চিন্ময় প্রভু জেলে শুধুমাত্র একটি কারণে তিনি নির্যাতিত হিন্দুদের ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখিয়েছিলেন, তাদের পক্ষে জনমত গড়ে তুলেছিলেন।
আবারও রংপুরে হিন্দু নির্যাতন হয়েছে, শুধু রংপুরে নয় সারা বাংলাদেশে ইউনুসের মববাহিনী হিন্দুদের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে, হত্যা করছে, বেছে বেছে হিন্দু পুলিশদের হত্যা করছে।
রংপুরে যে হিন্দু যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননা গুজব উঠিয়ে লুটপাট,ভাঙ্গচুর,অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে অথচ ঐ যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার কোন প্রমাণ উগ্রবাদীরা উপস্হাপন করতে পারেনি।
বরং মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে হিন্দু এলাকায় লুটপাট চালিয়েছে।
যে ফেসবুক থেকে নবীকে অবমাননা করে পোস্ট দেয়ার অভিযোগ করা হয়েছে, সেটি ভেরিফায়েড কোনো পাতা নয়।
“ওই কিশোর ফেসবুকে সেটি করেছে কি-না সেটিও নিশ্চিত নয়। তবে মাইক ব্যবহার করে নবীকে অবমাননার অভিযোগ করে লোকজনকে জড়ো করা হয়েছে।
এবং উগ্রবাদীদের নিয়ে হিন্দু ঘরে হামলা চালানো হয়েছে।
রাষ্ট্র দেবে এই কান্নার জবাব?
মহানবীকে নিয়ে কটূক্তি আর যে-ই করুক, বাংলাদেশে হিন্দুরা করে না। কারণ তারা মুসলমানদের ভয় পায়।
হিন্দুদের উচ্ছেদ করার জন্য মুসলমানরা এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তাই তারা ধর্ম অবমাননার ছুতোয় হিন্দুদের নির্যাতন করছে।