ঢাকা: ন্যায়ের কণ্ঠস্বর স্তব্ধ করতে ইউনূস যা কিছু করা দরকার সব করছেন। অবৈধ সরকারের ফ্যাসিবাদী রূপ উন্মোচিত!
যেখানেই বিরোধিতা, সেখানেই মিথ্যা মামলা; যেই মুখ ন্যায়বিচারের কথা বলে, সেই মুখ বন্ধ করতে শেকল পরানো হচ্ছে—এটাই এখনকার রাষ্ট্রীয় নীতি।
ইউনুসের অবৈধ সরকার বাংলাদেশকে পরিণত করেছে এক ভয়ঙ্কর কারাগারে, যেখানে জনগণ বন্দি, আইনজীবী বন্দি, আর স্বাধীনতা কণ্ঠহীন!
এইবার রাজধানীতে আওয়ামী লীগ ঝটিকা মিছিল করার কারণে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ জনকে।
মিথ্যা অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নাশকতার পরিকল্পনা ও অর্থায়নের অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সাদ্দাম হোসেন পাভেলসহ আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রেফতার হওয়া আট নেতাকর্মী হলেন- নীলফামারী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদ্দাম হোসেন পাভেল (৫০), পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তানজিল হোসেন অভি (২৯), বাউফল থানাধীন সূর্যমণি ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান হাওলাদার (৪৩), বাউফল উপজেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বর্তমানে বঙ্গবন্ধু কল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম খোরশেদ আলম (৬৫), বংশাল থানা আওয়ামী লীগের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের দেলোয়ার হোসেন বাবলু (৬১), উত্তরা পূর্ব ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আল মামুন ভুঁইয়া (২৯), আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য কায়কোবাদ ওসমানী (৫৩) ও মুন্সীগঞ্জের লৌহজং থানার খিতিরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন (৬০)।
ডিএমপির মিডিয়া শাখা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে সাবেক এমপি সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে গ্রেফতার করা হয়।
তাঁরা নাকি জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। তা কিসের আতঙ্ক সৃষ্টি করলেন এঁরা?
উল্টো এই অন্তর্বর্তী সরকার আতঙ্কে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে। জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এখন আওয়ামী লীগের মিছিলে যোগ দিচ্ছে। এইভাবে কয়দিন দাবিয়ে রাখবেন ইউনূস?