ঢাকা: লক্ষণ ভালো নয় এই সরকারের।

দেশের যুব সমাজকে কারাতে ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়ার সরকারি উদ্যোগে মারাত্মক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে সারা দেশজুড়ে।

ইউনূস সরকারের আসলে মোটিভ কী? বিশাল সন্দেহজনক।

সরকার এটিকে ‘রিজার্ভ ফোর্স’ শক্তিশালীকরণের উদ্যোগ হিসেবে প্রচার করছে।

কিন্তু বিষয়টা এত সহজ নয়, এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

তাঁরা বলছেন, অত্যন্ত গোপনভাবে একটা কথা প্রচার করে উদ্দেশ্যটা সৎ দেখিয়ে ভিতরে ভিতরে বিপুল সংখ্যক যুবককে সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার এই প্রক্রিয়া দেশের স্থিতিশীলতা নিয়ে গভীর প্রশ্ন তুলেছে।

বলা হচ্ছে জাতীয় প্রতিরক্ষা জোরদারে নাকি প্রাথমিকভাবে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৮ হাজার ৮৫০ তরুণ-তরুণীদের কারাতে-আগ্নেয়াস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই কথা জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

আসিফের কর্ম, অতীত কারো অজানা নয়। তিনি নিজেই অস্ত্র নিয়ে ঘোরেন।

সোমবার (২০ অক্টোবর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এই তথ্য জানান যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা।

পোস্টে আসিফ মাহমুদ জানান, দেশের ৭টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রাথমিকভাবে মোট ৮ হাজার ৮৫০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের কারাতে, জুডো, তায়কোয়ান্ডো ও আগ্নেয়াস্ত্রের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

তবে এই সরকারি ঘোষণা কেবল লোক দেখানো। এই ঘোষণার আড়ালে ভিন্ন উদ্দেশ্য লুকানো আছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

অর্থাৎ এক কথায় বলা চলে, লোককে জানিয়ে ডাকাতি করা। তাহলে লোক আর সেটাকে ডাকাতি বলবে না!

প্রশ্ন উঠেছে এই প্রশিক্ষণ নিয়ে:

মূলত কোন সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড ও প্রক্রিয়ায় প্রথম দফায় এই ৮,০০০ তরুণকে বাছাই করা হলো?

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *