ঢাকা: আন্দোলন দমাতে মামলা ও দুদক দিয়ে হয়রানী করার কৌশল ভালোই রপ্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

প্রশ্ন, দুদকের অনুসন্ধান শুধু ৬ এনবিআর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কেন?

উল্লেখযোগ্য যে, তাদের মধ্যে পাঁচজনই এনবিআরের চলমান ‘শাটডাউন’ কর্মসূচির ‘নেতৃত্বে’ রয়েছেন।

দুর্নীতিমুক্ত কে? ইউনূস স্বয়ং?

ইউনুস একেধারে দেশের কর ফাঁকি, দ্বৈত নাগরিক, মামলা খালাস, নিজের ব্যবসা বাণিজ্য প্রসারিত, দেশের উন্নয়নে বাধাগ্রস্ত, স্বাধীনতা যুদ্ধে নিরবতা, পশ্চিমাদের এজেন্ট, ক্ষমতা দখল ও দেশ ধ্বংসের প্রধান ষড়যন্ত্রকারী।

ইউনূস সুযোগ পেয়ে গ্রামীণ ফোনের চার হাজার কোটি টাকা সরকারি ট্যাক্স মাপ করে দিলেন,গ্রামীণ ব্যাংকের ৬৬০ কোটি টাকার মত ট্যাক্স মাপ করে দিলেন।

বাংলাদেশ দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কিছু অসাধু সদস্য ও কর্মকর্তারা কর ও শুল্ক আদায়ের ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ঘুষের বিনিময়ে কর দাতাদের কর ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন। এসব অভিযোগে এনবিআরের ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তথ্যানুসন্ধান কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

রবিবার (২৯ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছেন দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।

এদিকে, মুহাম্মদ ইউনূস দেশটাকে ধ্বংস করে ফেলছেন। দেশে আটশ কলকারখানা বন্ধ। ৯০ হাজার কোটি টাকা শেয়ার বাজার থেকে লুট। ২০ বিলিয়ন ডলার পাচার। জিডিপি ৬.৩ থেকে ৩.৩ এ নেমে এসেছে।

এবং নতুন করে ১৮ লক্ষ লোক দরিদ্র হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগ তো সর্বনিম্ন। রাজস্ব আয় সর্বনিম্ন।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *