ঢাকা: সুখী রাষ্ট্র ধংসের দিবস বা সন্ত্রাসী উত্থান দিবস ৫ আগস্ট।

দেশ ধ্বংসের কারিগর জঙ্গী ইউনূস। গার্মেন্টস সেক্টর ধ্বংস করে এখন ৫ আগস্ট সারাদেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধের ঘোষণা হয়েছে।

এটার কারণ একটাই দেশের আইনকানুন অকার্যকর করে জঙ্গি ঘোষণা পত্র অনুষ্ঠানে সবাইকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার জন্য।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটিসহ ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন’ করা হবে।

এই দিনটিকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে গত ২ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পরিপত্র জারি করা হয়।

জঙ্গী উত্থান দিবস পালিত হবে দেশে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির একমাত্র টিকে থাকা প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্প (গার্মেন্টস) আজ ভয়াবহ সংকটে।

এ সংকট কোনো বৈশ্বিক মন্দার কারণে নয়; এটি সম্পূর্ণভাবে অবৈধ ও অনৈতিক ইউনুস সরকারের উদাসীনতা, ব্যর্থতা ও একপেশে স্বার্থপর রাজনীতির ফসল।

বিশ্লেষকদের মতে, এই সরকার আর কিছুদিন থাকলেই: আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের গার্মেন্টস হারাবে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা,

হাজার হাজার কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে,

লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বে,

দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড সম্পূর্ণ ভেঙে পড়বে।

এমনিতেও এখনই ভেঙে পড়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার প্রতি বছর ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করেছে। ওই তারিখে সাধারণ ছুটি পালন করা হবে।

ওই তারিখে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালনের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনসংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর জারি করা পরিপত্রের ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উপলক্ষে আগামী ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) দেশের সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *