চট্টগ্রাম: অস্ত্র,বোমা,চুরি,লাঠি কাদের হাতিয়ার তা জাতি দেখছে এবং দিনে দিনে সমঝদার হচ্ছে। জামায়াত,শিবির যে কত বড় সন্ত্রাসী দল তা জাতির চোখে ধীরে ধীরে পরিষ্কার হবে। দেশ আরো বুঝবে!
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর এক নেতার বাড়িতে সেনাবাহিনী অভিযান চালায়। উল্লেখযোগ্য যে, গত বছর আগষ্টে কথিত ছাত্র- জনতার অভ্যুত্থানের পর এটিই প্রথম জামায়াতে ইসলামী’ র কোন নেতার বাড়িতে অভিযান চালালো বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
গত ৬ মে ভোর রাতের দিকে উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামীর সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেনের বাড়িতে অভিযান চালায় সেনা। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই তার বাড়িতে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। তবে অভিযানের সময় তিনি বাড়িতে ছিলেন না।
দেলোয়ার হোসেনের রেকর্ড ভালো নয়।
সাতকানিয়া সেনা ক্যাম্পে দায়িত্বরত ক্যাপ্টেন মো. পারভেজ তার সম্বন্ধে বলেন, ‘সম্প্রতি কাঞ্চনা ইউনিয়নে অপহরণসহ বিভিন্ন অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, সেখানে তাঁর সংশ্লিষ্টতা আমরা পেয়েছি। পাশাপাশি বিভিন্ন অবৈধ অস্ত্রের যোগানদাতা হিসেবেও তাঁর নাম আমরা পেয়েছি। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানের সময় তাকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি।’
বাংলাদেশের জনগণ এখন সচেতন হচ্ছে। তারা তাদের কথা প্রকাশ করছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। লিখছে, মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলায় রাজাকার জামায়াতের ঠাঁই নাই।
উল্লেখযোগ্য, জঙ্গিরা মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র, বিস্ফোরক ও গ্রেনেড রয়েছে।