ঢাকা: কথা কম বলে কাজ বেশি করতে হবে, এবং নীরবে বুঝতে হবে বাংলাদেশে আসলে হচ্ছেটা কী?
গত বছরের ৫ অগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পরে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার পাকিস্তানের পাশাপাশি তুরস্কের সঙ্গে নৈকট্য বাড়িয়েছে।
চলতি বছরের গোড়ায় ২৬টি ‘তুলপার লাইট ট্যাঙ্ক’ কেনার বিষয়ে প্রাথমিক সমঝোতাও হয়েছে দু’দেশের।
বাংলাদেশে ঘাঁটি করছে তুরস্ক? চট্টগ্রামে হচ্ছে তুরস্কের অস্ত্র কারখানা? ঢাকাকে ঘাঁটি করে তুরস্কের নিশানায় ভারত!
ভারত এই বিষয়টিকে কড়া নজরে দেখছে। সন্ত্রাসে রেয়াত নয়, বারবার বলেছে ভারত। ভারতের পরাক্রম দেখেও এই দুঃসাহস তুরস্কের?
এবার বাংলাদেশ ও তুরস্কের পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৭ আগস্ট ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা টার্কিশ এয়ারলাইন্স ব্যবহারে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
সেনাসদস্যরা এখন থেকে বিভিন্ন সরকারি ও ব্যক্তিগত ভ্রমণে সুলভ মূল্যে টার্কিস এয়ারলাইন্স ব্যহার করতে পারবেন।
এই চুক্তির ফলে সেনা সদস্যদের যাতায়াত ব্যয় হ্রাস পাবে।
তবে বিনা স্বার্থে কেউ এতখানি ত্যাগ স্বীকার করে না!