ঢাকা: বাংলাদেশের প্রতিটি দিন পরিণত হচ্ছে জ্বালাও-পোড়াও, সহিংসতা ও অনিয়মের অন্ধকার চিত্রে। জঙ্গী ইউনূস দেশটাকে নরক বানিয়ে ফেলেছেন।
ধর্মীয় উগ্রবাদের উত্থান চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে, নারীরা নিরাপদ নয় কোথাও। শিশু ধর্ষণ, হিন্দু নিশ্চিহ্ন করার অপপ্রয়াস চলছেই।
বিগত ১৩ মাসে রক্তপাত ও ভয়াবহ সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ।
আজ বাংলাদেশের মানুষ বলছে— “আগেই ভালো ছিলাম।”
শেখ হাসিনার কাজে অসংলগ্ন কিংবা দুর্নীতি এখনো প্রমাণ করতে পারেনি ষড়যন্ত্রকারীদের সরকার।
ক্ষমতায় যাবে জঙ্গীরা, এই কারণে জনগণের প্রতিষ্ঠিত সরকারকে ফেলে দেয়া হলো।
একদিকে জুলাই জঙ্গীরা দেশে মানুষ মেরেছে, অন্যদিকে বিদেশে বসে ইউনূস পশ্চিমাদের সাথে লবিং করে মেটিকুলাস ষড়যন্ত্রের বাস্তবায়ন করে ক্ষমতার দখল নিয়েছে।
মানুষের রক্তের উপর হেঁটে ইউনূস ক্ষমতায় বসেছে, রক্তপাত এখনো বন্ধ হয়নি। জুলাই জঙ্গীদের আক্রমণে জেল ভেঙে এখন লোকালয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা।
আর যারা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছেন তাঁরা এখন জেলবন্দী।
প্রতিদিন খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই কিংবা চাঁদাবাজি খবরে ছেয়ে গেছে সারাদেশ।
কিন্তু এমন বাংলাদেশ তো মানুষ চায়নি, এমন স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চায় বাংলাদেশ।
জনগণ অতিষ্ঠ জঙ্গীদের কার্যাবলী দেখে। মুসলমান মুসলমানকে কবর থেকে উঠিয়ে পুড়িয়ে ফেলছে, ছিঃ! সেখানে হিন্দুরা নিরাপদ কোন দিক দিয়ে?