ঢাকা: গান, শিল্প, সাহিত্য মানুষকে একত্রে বাঁধে- সেটা তো আর ধর্মান্ধরা বুঝবেন না!
বাংলাদেশ তালিবানের পথে এগোচ্ছে। এখানে আনন্দ, শিল্প, গান বাজনা কিচ্ছু যাতে না থাকে সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে। জঙ্গী জিহাদিরা গানের বিপক্ষে। তারা তবলা, হারমোনিয়াম, গিটার ভাঙচুর করে। তারা চায় পৃথিবীটা বোরখাময় হয়ে যাক।
সেখানে গানের পক্ষে না দাঁড়িয়ে উল্টো তাহসান জানিয়ে দিলেন তিনি আর গান গাইবেন না। কারণ যা দর্শালেন তা অদ্ভুত! জানাচ্ছি একে একে…!
তিনি হয়তো ইসলামিক গজল গাইবেন, কিংবা এই সবকিছু ছেড়ে দিবেন। হেদায়েতের ছায়াতলে চলে এলেন। হিপোক্রেসি আর কাকে বলে?
বাংলাদেশের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী তাহসান রহমান খান। তাঁর কন্ঠ খুব ভালো।ভালোবাসেন দর্শকরা।
সম্প্রতি সঙ্গীতজীবনের ২৫ বছর পূর্ণ করলেন তিনি। সেই উপলক্ষে অস্ট্রেলিয়া ট্যুরে রয়েছেন তিনি।
সেখানেই গায়ক আচমকা ঘোষণা করেন, এটাই নাকি তাঁর শেষ কনসার্ট।
ভিডিওতে তাহসান বলেছেন — ‘এটাই আমার শেষ কনসার্ট। আস্তে আস্তে মিউজিক ক্যারিয়ারটাও গুটিয়ে ফেলব। মেয়ে বড় হচ্ছে, এখন কি স্টেজে দাঁড়িয়ে এমন লাফালাফি করতে ভালো লাগে?’
এটা কি একজন শিল্পীর কথা হলো? তিনি তো পুরো শিল্পী সমাজকে অপমান করলেন!
যারা গান করছেন তাঁরা কি সন্তানদের পিতা মাতা না!? তার মানে কি সন্তান বড় হলে সব শিল্পীদের লাফালাফি করা তথা গান গাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে?! নাকি তিনি বুঝে গেছেন যেই দেশের যেই বাও …….?
গান গাওয়াকে তিনি বললেন লাফালাফি? তিনি কি আদৌ শিল্পী?