ঢাকা: নির্বাচনের পরিবেশ আছে দেশে? বিশৃঙ্খলা, কূটনৈতিক দিক দিয়ে ধসে পড়া একটা দেশ বাংলাদেশ!
দেশে নৈরাজ্য মব তৈরী করে নির্বাচন বন্ধ করার পায়তারা করা হচ্ছে ।
কি মনে হয় আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হবে?
জামাত, চরমোনাই পিআর ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, এনসিপি বর্তমান সংবিধানের অধীনে নির্বাচন করবে না, বেশ কিছুদল সংস্কার, বিচারের আগে নির্বাচন হতে দিবে না।
শেষপর্যন্ত যদি এমনই হয় তাহলে বিএনপি কাদেরকে নিয়ে নির্বাচন করবে? তাদের প্রধান বিরোধী দল কে হবে?
আর ইউনূস তো নির্বাচনের লক্ষ্যে গদিতে বসেননি, তিনি বসেছেন দেশটাকে লুটেপুটে শেষ করার জন্য। যতদিন এর সারমর্ম শুষে না খাচ্ছেন ততদিন ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকবেন নানান বাহানায়।
পরিস্থিতি যা বুঝা যাচ্ছে হিসাব নিকাশ অনেক বাকি। যারা দুয়ে দুয়ে চার সমীকরণ মিলিয়ে বসে আছে তারা দিবা স্বপ্ন দেখছে।
পরিস্থিতি, ষড়যন্ত্র দেখে বোঝা যাচ্ছে, শুধুমাত্র একটা নির্বাচনের জন্য জুলাই ষড়যন্ত্র হয়নি।
বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম বলেছেন, দেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন ঘিরে অনেকেই নানামুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন। কেউ যদি নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করে, তাহলে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে তা রুখে দেবে বিএনপি।
রোববার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর ধানমন্ডি থানা যুবদলের উদ্যোগে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি কথাগুলো বলেন।
১৯৭৯ সালে যে লোক দেখানো নির্বাচনে বিএনপি থেকে যে ৩০০ প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয় সেনাপ্রধান জিয়া, তাদের মধ্যে ২৫০ জনই ছিল চিহ্নিত, অভিযুক্ত ও দণ্ডিত স্বাধীনতাবিরোধী। এই দলের প্রতি জনগণের ভরসা কতটুকু তা বোঝা যাচ্ছে।