ঢাকা: বর্তমান টিসিবি ও ওএমএস এর সব ডিলার বিএনপি ও জামাতের নেতাদের ব্যবসা।
শেখ হাসিনা সরকারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ লোকও এই সুবিধা পায় না, বাকি ৩ ভাগের বেশী পণ্য ডিলার ও স্থানীয় নেতারা লুটপাট করে।
বিএনপি- জামাত দলীয় নেতাকর্মীরাই এখন ওএমএস এবং টিসিবি’ র ডিলারশীপ নিয়ন্ত্রণ করছে।
শেখ হাসিনা হীন বাংলাদেশ এখন যে যেভাবে পারছে লুট করছে, পকেট ভর্তি করছে।
খোলা বাজারে খাদ্যশস্য বিক্রির (ওএমএস) কর্মসূচি এবং ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) পরিচালিত ফ্যামিলি কার্ড ও ট্রাক সেল কার্যক্রমে ডিলার নিয়োগে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবি জানালো কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও মহানগর কমিটি।
২৬ জুন গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এই দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে ক্যাব নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর, বিগত সরকারের আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত ওএমএস ও টিসিবির অধিকাংশ ডিলার আত্মগোপনে চলে যান।
এতে ওএমএস ও টিসিবির খাদ্য ও নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি সরকারের বিকল্প ব্যবস্থাও ভেঙে পড়ায় খাদ্যনিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ঝুঁকিতে পড়ে।
এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ক্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, যুগ্ম সম্পাদক মো. সেলিম জাহাঙ্গীর, দক্ষিণ জেলা সভাপতি আবদুল মান্নান, যুব ক্যাব বিভাগীয় সভাপতি চৌধুরী কেএনএম রিয়াদ, মহানগর সভাপতি আবু হানিফ নোমান, পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ চট্টগ্রামের সভাপতি কলামিস্ট মুসা খান, সদস্য সচিব আবু মোশারফ রাসেল এবং যুগ্ম সদস্য সচিব সাঈদুর রহমান মিন্টু।