কুমিল্লা: এখন বেশ প্রচার হয়েছে এটি কথা। বাপে পুতে মিলে কুমিল্লা খাইছে গিলে।
কুমিল্লা মুরাদনগর শিশু উপদেষ্টা আসিফের এনসিপি এবং বিএনপি নেতা কর্মীদের সাথে সংঘর্ষ হয়। আহত বিএনপির কয়েকজন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মিছিল করতে গিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে, আসিফ মাহমুদের নিজ উপজেলা মুরাদনগরে।
বেশ কিছুদিন ধরে, বিএনপির নেতাকর্মীদের দাবি, আসিফ মাহমুদের ক্ষমতায় বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
এরপর আসিফ মাহমুদের পক্ষে মিছিল করতে গেলে বাধা দেয় বিএনপির নেতাকর্মীরা।
আসিফ মাহমুদ আর তাঁর বাবার সন্ত্রাসের কথা এখন শোরগোল ফেলেছে মারাত্মকভাবে।
খেলা অন্যদিকে গতি করছে। ইউনূস কী এখন সেফ এক্সিট খুঁজবেন নাকি আসিফের মতো উপদেষ্টাদের পদ থেকে সরাবেন?
তাছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের যে নির্বাচন দিতে হবে, এইকথা কি মাথায় আছে ইউনূসের?
এইভাবে কোনো রাষ্ট্র চলতে পারে না। নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার পাঁয়তারা চলছে। এখন জুলাই সনদ সামনে এনে নির্বাচন পিছানোর ফন্দি আঁটা হচ্ছে।
“উপদেষ্টা” আসিফ মাহমুদের বাবা ক্ষমতা দেখিয়ে সন্ত্রাসী কাজকর্ম করে বেড়াচ্ছেন।
কয়েক মাস আগে “ছেলের ক্ষমতা”র অপব্যবহার করে আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে ট্রেড লাইসেন্স বের করে ফেলেছিল, তখন উপদেষ্টা তার “বৃদ্ধ বাবা অবুঝ”, “কিছুই জানেন না” “ইনোসেন্ট” ও “নিজেও কিছুই জানতাম না” বলে ফেসবুকে তার বাবার হয়ে ক্ষমা চায়।
সেটা যে তার এলাকার আরেকজন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের মতো ধান্ধাবাজি সেটা এখন পরিষ্কার।
আসিফ মাহমুদ নিজের বাবাকে তখন নিরপরাধ বলে প্রচার করেছিল।
এদিন, কায়কোবাদ সমর্থিত উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন বলেন, ‘তাদের বিক্ষোভ চলাকালে আমাদের নেতাকর্মীরা পার্টি অফিসে ছিলেন। তারা মিছিল থেকে আমাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এসময় আমাদের নেতাকর্মীরা প্রতিহত করেছেন। আসিফ মাহমুদ সমর্থকদের হামলায় আমাদের ১৫ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।’