ঢাকা: জঙ্গীরা এখন বাংলাদেশের সম্পদ। তাই অন্তর্বর্তী সরকার তাদের গা বাঁচিয়ে উঠিয়ে রেখেছে।দরকারে ব্যবহার করছে।
ইন্টেরিম এসে একের পর এক জঙ্গী মুক্ত করায় এখন দেশ জঙ্গীবাদে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে।
দেশের চাহিদা পূরণ করে এখন বিদেশেও জঙ্গী রপ্তানি চলছে। সব আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় ইউনূস, জামাত শিবিরের খেলা।
দেশের জঙ্গী আন্তর্জাতিক বাজারেও রপ্তানি করেছে জামায়াত শিবির।
বাংলাদেশে ২০২৪ শে ০৫ আগস্ট ঢাকা যাত্রা বাড়ি থানায় জঙ্গী হামলা করে থানার সকল অশ্র লুট করে নেয় বিএনপি ও জামাত শিবির জঙ্গী সন্ত্রাসীরা।
থানায় ৮৫ জন পুলিশ কে হত্যা করে ।সন্ত্রাসীদের হাতে ছিলো পাকিস্তানী ৮২ মিলিমিটার মোটর সেল ও উন্নত মানের ঘাতক অস্ত্র।
কিন্তু ঘটনা যাই হোক, ইউনূস গং বলছেই, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গী নেই।
জঙ্গী নেই যদি তাহলে কোন চাপে মামলা জঙ্গীদের উপর?
মালয়েশিয়া ‘জঙ্গিবাদে জড়িত’ থাকার অভিযোগে ৩৫ প্রবাসীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ঢাকার বিমানবন্দর থানায়।
ঢাকার মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান রোববার মামলার এজাহার গ্রহণ করে আগামী ১১ অগাস্ট প্রতিবেদন জমা দেওয়ার দিন ঠিক করেছেন।
এন্টি টেররিজম ইউনিটের ইনটেলিজেন্স শাখার পুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল বাতেন গত ৫ জুলাই বাদী হয়ে মামলা করেন।
বিমানবন্দর থানার প্রসিকিউশনের এসআই এসএম বখতিয়ার খালেদ জানিয়েছেন ‘জঙ্গিবাদে জড়িত’ থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়া থেকে ফেরত পাঠানো তিনজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয় গত শুক্রবার।
ওই দিনই দেশে আসার পর তাদের হেফাজতে নেন পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ) সদস্যরা।
তিনজন হলেন- নজরুল ইসলাম সোহাগ, মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম এবং জাহেদ আহমেদ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, “আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠনের আদর্শে অনুপ্রাণিত হন।
তারা মলয়েশিয়ায় অবস্থান করা সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল।
তারা মালয়েশিয়ার আইপি ঠিকানা ব্যবহার করে বাংলাদেশি কতিপয় নাগরিকদের পরিচালিত সামাজিক যোগাযোগ মাধামে সদস্য সংগ্রহ এবং প্রচার-প্ররোচণা চালিয়ে আসছিল।
“আসামিরা মালয়েশিয়ায় অবস্থান করে সেদেশের জননিরাপত্তা, জনসাধারণের আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশে কর্যক্রম পরিচালনা করে। পরে গত ২৮ এপ্রিল থেকে ২১ জুন পর্যন্ত মালয়েশিয়ান পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।”