ফরিদপুর: ভাঙ্গাবাসী ক্ষুব্ধ ইউনূসের কাণ্ডকীর্তিতে। ভাঙ্গার এক ইঞ্চি মাটিও ছাড় দেবে না, বলছে ভাঙ্গাবাসী। ফ্যাসিস্ট ইউনূসের মেটিকুলাস ষড়যন্ত্র প্রত্যাখান করলো তারা।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি রাজনৈতিক গোষ্ঠীকে ফায়দা দেবার জন্যে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলাকে দ্বিখণ্ডিত করার ষড়যন্ত্র করছে ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং।
এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে জনগণ। ভাঙ্গা উপজেলাকে ভেঙে টুকরো করার ষড়যন্ত্র করলে দক্ষিণ বঙ্গ ব্লকেট করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে ইউনূসকে।
এদিকে ইউনূসের পোষা পুলিশ বাহিনী সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় চলমান বিক্ষোভ-অবরোধের জন্য ৯০ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেছে পুলিশ।
বলা হচ্ছে প্রতিবাদকারীরা আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করছে। এবং তাঁদের দাবিকে বলা হচ্ছে অবৈধ।
ভাঙ্গা থানার এসআই হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইনে রবিবার রাত ১০টার দিকে মামলাটি করেন।
এতে অজ্ঞাত পরিচয় আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে বলে ওসি মো. আশরাফ হোসেন জানিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-চরভদ্রাসন-সদরপুর) আসন বিন্যাসকে কেন্দ্র করে ১১ সেপ্টেম্বর সকালে ম ম সিদ্দিক মিয়ার নেতৃত্বে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের আলগী ইউনিয়নের সোয়াদী এলাকায় সমাবেত হয়।
গত ৪ অগাস্ট নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত গেজেটে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসে ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গার আলগী ও হামিরদি ইউনিয়নকে পাশের ফরিদপুর-২ আসনে সংযুক্ত করা হয়। এর প্রতিবাদে গত ৫ দিনে তিন দফায় ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক এবং রেলপথ অবরোধ করে আন্দোলন করে স্থানীয়রা।