গোপালগঞ্জ: গোপালগঞ্জে গণহত্যা চালিয়েও ক্ষান্ত হয়নি জঙ্গী ইউনূসের প্রশাসন।

একের পর এক জনকে গ্রেপ্তার চলছেই। এখনো চলছে গ্রেপ্তারি।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে প্রচুর শিশুও রয়েছে। যাকে পাচ্ছে তাকেই জেলে ঢুকাচ্ছে জঙ্গী প্রশাসন।

হামলা-সংঘর্ষের সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না আটকরা। তারা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও যুক্ত নন। অথচ তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কঠোর শাস্তির মুখে এই সাধারণ মানুষগুলো। যার জন্য দায়ী একমাত্র জঙ্গী ইউনূস।

হামলা-সংঘর্ষের সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না আটকরা। তারা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও যুক্ত নন।

অথচ তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কঠোর শাস্তির মুখে এই সাধারণ মানুষগুলো। যার জন্য দায়ী একমাত্র জঙ্গী ইউনূস।

অথচ গোপালগঞ্জের গোটা ঘটনা উস্কানিমূলক। কিংস পার্টির উস্কানি, গোপালগঞ্জবাসীর বুকে আঘাত করে প্রথম এরাই।

এবার গোপালগঞ্জে মাশরিকুল ইসলাম ইমনকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব)।

তিনি ছাত্রলীগের ঢাকা জেলা উত্তরের উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক।

এছাড়াও মানিকগঞ্জ থেকে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তারা হলেন- সমীর মৌলিক (৩৫) ও মো. মাহামুদুল হাসান মুন্নু দেওয়ান (৪৫)।

র‌্যাব-৪ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপস) কে এন রায় নিয়তি বলেন, ৩ আগস্ট রাতে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৪।

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *