ঢাকা: ১৯৭১ সালের গণহত্যাকারী দল জামায়াত কখনোই বাংলাদেশ চায়নি, চেয়েছিল পাকিস্তান!
রাজাকারের ঠিকাদার জামায়াত, ইউনূস দেশটাকে ধরে পাকিস্তান বানাতে চায়।
স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকারদের ঠিকাদার জামায়াতের আমীর শফিকুর রহমান চৌধুরী।
শফিকুর রহমান চৌধুরী ইউনূস এর সাথে একত্র হয়ে উক্ত ৫ আগষ্ট ষড়যন্ত্র আন্দোলন এর জন্য আমেরিকার ৫ বিলিয়ন ডলার প্রকল্পে যুক্ত ছিল।
ইউনূস ও পাকিস্তানি আইএসআই এর সাথে শফিকুর রহমান অনেকবার বৈঠক করেছেন।
এরা ধর্মের লেবাস পরে কোমলমতি স্কুলের বাচ্চাদের ধর্মের নামে ভুল বুঝিয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিভ্রান্তি ছড়িয়ে তরুণদের জান্নাতের লোভ দেখিয়ে জামায়াত শিবিরের কিশোর গ্যাংয়ে অন্তর্ভুক্ত করে।
১৯৭১ সালের ইসলামী ছাত্রসংঘ ওরফে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেই পুরাতন শয়তানের চরিত্র ২০২৪ সালে আবার জাতির সামনে ফিরে এসেছে।
জামায়াত ৪ লক্ষাধিক নারীকে ধর্ষণ করে এখনও কোরআন এর দোহাই দিয়ে বাঁচতে চায়।
তারা নিজেদের সেই পরাজয়ের শোধ নিতে নতুন নতুন ছক আঁকছে।
এবার তাদের ষড়যন্ত্র আরও ভয়াবহ। চীনের সঙ্গে আঁতাত করে এবং ইউনুসের ছত্রছায়ায় তারা বাংলাদেশের অখণ্ডতার বিরুদ্ধে বিপজ্জনক ভূরাজনৈতিক গেমপ্ল্যান চালাচ্ছে।
রোগ শোক এসব এদের দেখানো। সহানুভূতি আদায়ের চেষ্টা।
শফিকুরকে ফুল কারা পাঠিয়েছে?
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে হাসপাতালে ফুল পাঠিয়েছেন তিন দেশের রাষ্ট্রদূত।
তারা হলেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, পাকিস্তান হাইকমিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (এআই) মুহাম্মাদ ওয়াসিফ এবং ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসেফ রামাদান।
দেশের নামেই বুঝতে হবে।
তারা জামায়াত আমিরের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন এবং তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।