চট্টগ্রাম: বাংলাদেশের মেরুদণ্ড চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর। বর্তমানে একদম স্থবির অবস্থায় পড়ে আছে।
পণ্য রপ্তানি বন্ধ। সেই পণ্যের সিংহভাগ হলো তৈরী পোশাক।
ইউনূস ধমকি আর আদেশ দিতে ওস্তাদ, কিন্তু আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু সমাধান তিনি বের করবেন না। কারণ জাতির স্বার্থ, দেশের স্বার্থ দেখার জন্য তিনি ক্ষমতা দখল করেননি।
একটা সরকার যুদ্ধকালীন সময়েও বন্দরকে সচল রাখার চেষ্টা করে, আর সেখানে কী করছেন ইউনূস ?
কাস্টমসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলনের জন্য পুরো কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। কোনো সমাধান নেই।
এসবের দায় প্রশাসনকে নিতে হবে। জাতির সাথে, দেশের সাথে তাল বাহানা চলছে ইউনূসের।
দাবি উঠছে, অনতিবিলম্বে বন্দরের কার্যক্রম সচল করা হোক, না হয় অর্থ উপদেষ্টা ও নৌ পরিবহন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি উঠছে! উল্লেখযোগ্য যে, চট্টগ্রাম বন্দরে এই অবস্থা ইতিহাসে প্রথম।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আওতাধীন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে রবিবার দ্বিতীয় দিনের মতো শাটডাউন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ইউনূস আসলে কোনো সমাধান চান না। উস্কে দিয়েছেন তিনি।
এনবিআর কার্যক্রমকে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও রাজস্ব নীতি নামে দুটি স্বতন্ত্র বিভাগে পৃথক্করণের অধ্যাদেশ জারির পর থেকে দেড় মাস ধরে আন্দোলন করছেন সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এর মধ্যে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে ২৭ জুনের মধ্যে সংস্থাটির চেয়ারম্যানকে অপসারণের আলটিমেটাম দেয়া হয়।
এবং এই দাবি না মানায় পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী কর, কাস্টমস ও ভ্যাট বিভাগের সব দপ্তরে শুরু হয়েছে ‘লাগাতার কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি।
এখন হুমকির মুখে পড়েছে তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক, সিরামিক, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, ওষুধসহ দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাত। অবশ্য এইসবে হুঁশ নেই নোবেলজয়ীর।